শায়খ আবুল মজিদ আব্দুল হক বিন সাইফুদ্দীন দেহলভী বুখারি ( আরবি شیخ ابو المجد عبدالحق بن سیف الدین دہلوی بخاری )(৯৫৮ হিজরি/১৫৫১ খ্রিঃ - ১০৫২ হিঃ/১৬৪২ খ্রিঃ) একজন স্বনামধন্য বিখ্যাত আলেমে দ্বীন ও জগতশ্রেষ্ঠ মোহাদ্দিস ছিলেন। ভারতের মধ্যে ইসলাম প্রচারে তথা ' ইলমে হাদিস '- এর প্রচার চর্চায় তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়।
شیخ ابو المجد عبدالحق بن سیف الدین دہلوی بخاری متخلص بہ حقی مشہور اور مایہ ناز عالم دین اور محدث تھے۔ ہندوستان میں علم حدیث کی ترویج و اشاعت میں آپ کا کردار ناقابل فراموش ہے۔


শায়খ মোহাক্কিক আব্দুল হক মোহাদ্দিস দেহলভী দিল্লি তে জন্ম গ্রহন করেন। বিশ বাইশ বছর বয়সে তিনি ' ইলমে দ্বীন '- এর যাবতীয় জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হন।.
شیخ محقق شیخ عبدالحق محدث دہلوی دہلی میں پیدا ہوئے۔ بیس بائیس سال کی عمر میں علوم دینیہ عقلیہ ونقلیہ مروجہ کی تحصیل سے فارغ ہو گئے۔

৯৯৬ হিজরি / ১৫৮৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ' হেজায ' গমন করেন এবং কয়েক বছর পর্যন্ত হারামাইন শরিফাইন ( ফজিলত পূর্ণ পবিত্র দুই মসজিদ ) - এর যুগ-মহাত্নন আউলিয়াকিরাম ও যুগশ্রেষ্ঠ উলামায়েকিরামদের সান্নিধ্য লাভ করেন । বিশেষ করে শায়খ আব্দুল ওয়াহাব মুত্তাকি ; খলিফায়ে শায়খ আলী মুত্তাকি - এর মুল্যবান সাহচর্য্যের মধ্য দিয়ে তিনি ' ইলমে হাদিস '- এর পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন করেন ।
996ھ / 1588ء میں حجاز کا رخ کیا اور کئی سال تک حرمین شریفین کے اولیاء کبار اور علماء زمانہ سے استفادہ کیا۔ بالخصوص شیخ عبد الوہاب متقی خلیفہ شیخ علی متقی کی صحبت میں علم حدیث کی تکمیل کی

বাইআত ও খিলাফত
بیعت و خلافت

প্রথমে তিনি তার সম্মানিত পিতার নিকট ' বাইআত ' হন । এরপর ' কাদিরিয়া ' ছিলছিলায় মুছা পাক শহিদ মুলতান (রাহ্‌) - এর হাতে 'বাইআত ' হন । তাছাড়া তিনি মক্কা মোকার্‌রমাতে অবস্থান কালে শায়খ আব্দুল ওয়াহাব মুত্তাকি (রাহ্‌) - এর নিকট ' বাইআত ' হয়েছিলেন । সেখান থেকে ' চিশতিয়া ', ' কাদিরিয়া ', ' শাজেলিয়া ' ছিলছিলায় নীত হন এবং মদিনা মুনাওয়ারাতে তিনি ইজাজত লাভ করেন ।
پہلے اپنے والد محترم سے بیعت ہوئے اور پھر ان کی ایما پر سلسلہ قادریہ میں موسیٰ پاک شہید ملتان کے دست اقدس پر بیعت ہوئے۔ مکہ مکرمہ میں شیخ عبد الوہاب متقی سے بھی شرف بیعت تھا اور وہاں سے چار سلسلوں چشتیہ، قادریہ، شاذلیہ اور مدینہ منورہ میں اجازت حاصل تھی۔

তিনি হারামাইন শরিফাইন থেকে ফিরে এসে খাজা বাকি বিল্লাহ্‌ (রাহ্‌) - এর নিকট ' নক্শে‌বন্দিয়া ' ছিলছিলায় বাইআত হন । আর এটা ছিল শায়খ আব্দুল কাদির জিলানি (রাহ্‌) - এর রুহানি ইঙ্গিত ।
جب حرمین سے واپس آئے سلسلہ نقشبندیہ میں خواجہ باقی باللہ سے بھی بیعت کی اور یہ شیخ عبد القادر جیلانی کے روحانی اشارے سے کی تھی۔[1] 50 سال تک دہلی میں مصروف تدریس و تالیف رہے۔

আশিআতুল লুমআত শরহে মিশকাত মাদারিজুন্‌নবুয়াত জুয্‌বুল কুলুব আখবারুল আখিয়ার জুব্‌দাতুল আসার মিফতাহুল ফতুহ মা সাবাতা মিনাস্ সুন্নাহ্‌ ফি আইয়ামিস সুন্নাহ্‌ রেসালায়ে যারবুল আকদাম দেওয়ান মাক্তুবাত তাকমিলুল ইমান (ফার্সি)[2][3]
لمعات التنیقح فی شرح مشکوۃ المصابیح اشعۃ اللمعات شرح مشکوۃ مدارج النبوۃ جذب القلوب الی دیار المحبوب اخبار الاخیار زبدۃ الآثار مفتاح الفتوح ماثبت من السنۃفی ایام السنۃ رسالہ ضرب الاقدام دیوان مکتوبات تکمیل الایمان (فارسی)[2][3]

দিলকুশা প্রাসাদ
دلکشا محل

দিলকুশা বাংলাদেশ এর রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এটি মতিঝিল থানার মধ্যে অবস্থিত। উনবিংশ এবং বিংশ শতাব্দীর শুরুতে এটি ঢাকা নবাব পরিবারের একটি বাগান ছিল। এতে অবস্থিত প্রাসাদের নাম ছিল দিলকুশা।
دلکشا بنگلہ دیش کے دار الحکومت ڈھاکہ میں ایک تجارتی مرکز ہے۔ یہ موتی جھیل تھانہ میں واقع ہے۔ انیسویں اور بیسویں صدی کے شروع میں یہ نواب ڈھاکہ کا باغ ہوا کرتا تھا اور اس میں موجود محل کا نام دلکشا تھا۔

মুহাম্মদ মানবেতিহাসের সাল্্ল্লাহু আলাইহি ক্তিত্ব, পৃৃথিবীর বড় বড় সবগুলো ধর্মীয় গ্রন্থে যাঁর আলোোচনা রয়েছে। ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ এবং زرتشتیت (পারসিক), ইত্যাদি ধর্মের পবিত্র [1][2] সা
محمد صلی اللہ علیہ و آلہ وسلم تاریخ انسانیت کی وہ واحد ہستی ہے جن کا ذکر دنیا کی تمام بڑے مذاہب کی کتابوں میں کیا گیا ہے۔ آپ کا ذکر یہودیت، مسیحیت، ہندو مت، بدھ مت اور زرتشتیت (پارسی مت) وغیرہ کی مقدس کتابوں میں کیا گیا ہیں۔[1][2]

খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গ্রন্থে
مسیحیوں کی کتابوں میں

বাইবেলে
بائبل میں

মোহাম্মদ তাকি উসমানী মোহাম্মদ তাকি উসমানী মো তথ্য ব্যক্তিত্ব জন্ম 27 অক্টোবর 1943 (76 বছর) [1] দেওবন্দ নাগরিক অধিকার পাকিস্তান ব্রিটিশ ভারত ধর্ম সুন্নি , হানাফি , দেওবন্দ ব্যবহারিক জীবন মায়ের জ্ঞান জামিয়া বানুরা , করাচি , জামিয়া পাঞ্জাব পেশা বিচারক ওয়েবসাইট ওয়েবসাইট দারলাকুল করাচি </br> সম্পাদন করা
محمد تقی عثمانی محمد تقی عثمانی معلومات شخصیت پیدائش 27 اکتوبر 1943 (76 سال)[1] دیوبند شہریت پاکستان برطانوی ہند مذہب دیوبندی عملی زندگی مادر علمی جامعہ بنوریہ ، جامعہ کراچی ، جامعہ پنجاب پیشہ منصف ویب سائٹ ویب سائٹ دارالعلوم کراچی ترمیم

মুফতি মুহাম্মদ তাকি উসমানী (জন্ম: ২7 অক্টোবর 1943 ) ইসলামী বিশিষ্ট বিশিষ্ট পন্ডিত। আপনার গণনা ইসলামী বিশ্বের শীর্ষ বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতদের তালিকায় তিনি অন্যতম। তোমার 1980 থেকে 1982, ফেডারেল শরয়ী কোর্ট, 1982 থেকে 2002, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট অ্যাপলেট আইন বিচারক বেঞ্চ। এছাড়াও আপনি ইসলামি জুরিসপ্রুডেন্স একাডেমি, জেদ্দার উপরাষ্ট্রপতি এবং দারুল উলুম করাচী এর ভাইস প্রিন্সিপাল। এছাড়াও , আপনি আট ইসলামী ব্যাংকের একটি উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করছেন।
مفتی محمد تقی عثمانی (پیدائش: 27 اکتوبر 1943ء) عالم اسلام کے مشہور عالم اور جید فقیہ ہیں۔ آپ کا شمار عالم اسلام کی چند چوٹی کی علمی شخصیات میں ہوتا ہے۔ آپ 1980ء سے 1982ء تک وفاقی شرعی عدالت اور 1982ء سے 2002ء تک عدالت عظمی پاکستان کے شریعت ایپلیٹ بینچ کے جج رہے ہیں۔ آپ اسلامی فقہ اکیڈمی، جدہ کے نائب صدر اور جامعہ دارلعلوم، کراچی کے نائب مہتمم بھی ہیں۔ اس کے علاوہ آپ آٹھ اسلامی بینکوں میں بحیثت مشیر کام کر رہے ہیں۔

মুফতী মোহাম্মদ তকী ওসমানী তাহরীকে পাকিস্তানের সম্পাদক এব
مفتی محمد تقی احمد عثمانی تحریک پاکستان کے کارکن اور مفتی اعظم پاکستان مفتی محمد شفیع عثمانی کے سب سے چھوٹے فرزند اور موجودہ مفتی اعظم پاکستان مفتی رفیع عثمانی کے چھوٹے بھائی ہیں۔ آپ کی پیدائش 27 اکتوبر 1943ء کو ہندوستان کے صوبہ اترپردیش کے ضلع سہارنپور کے مشہور قصبہ دیوبند میں ہوئی۔

ইসলাম ধর্মে "রূহুল কুদস" বলতে জিব্রাঈল (আঃ) কে বুঝানো হয়। কুরআন মাজীদে সূরা বাক্বারার ৮৭ নং আয়াতে বলা হয়েছেঃ
اسلام میں روح القدس سے مراد جبرائیل علیہ السلام ہیں۔ قرآن پاک کی سورۃ البقرۃ کی آیت نمبر87 میں یہ فرمایا گيا ہے:

"নিশ্চয়ই আমি ঈসা বিন মারইয়াম কে সুস্পষ্ট প্রমাণাদি দান করেছি। এবং 'রূহুল কুদস' এর মাধ্যমে তাঁকে সহায়তা করেছি।"
اورالبتہ تحقیق ہم نے عیسی بن مریم کوروشن دلیلیں دیں اور روح القدس سے ان کی تائيدکروائی۔

রূহুল কুদস এর সহায়তা পাওয়া কেবল ঈসা (আ) এরই বৈশিষ্ট নয়। তিনি ছাড়া আরো অনেককে জিব্রাঈল (আ) এর মাধ্যমে সাহায্য করা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে তার উল্লেখ এসেছে।
اور روح القدس کے ساتھ تائيد صرف عیسی بن مریم علیہ السلام کے ساتھ ہی خاص نہيں بلکہ ان کے علاوہ دوسروں کی تائید ہوئ اور ان کا ذکر بھی ہوا ہے، داود علیہ السلام کوبھی کہا گیا کہ روحک القدس لاتنزع منی، اورہمارے نبی صلی اللہ علیہ وسلم نے حسان بن ثابت رضي اللہ تعالی عنہ کے لیے فرمایا تھا : اے اللہ حسان کی روح القدس کے ساتھ تائید فرما اور دوسری روایت کے لفظ ہیں کہ " جب تک تو اللہ تعالی کے نبی صلی اللہ علیہ و آلہ وسلم کادفاع کرتا رہے گا روح القدس تیرے ساتھ ہے " یہ دونوں الفاظ صحیح میں ہیں ۔

উক্ত আয়াতে বর্ণিত -'রূহুল কুদস' এর মাধ্যমে তাঁকে সহায়তা করেছি"- এর ব্যখ্যায় শায়খ শানকীতী (র) বলেন, "বিশুদ্ধ কথা হল, এ দ্বারা জিব্রাঈল (আ) কে বুঝানো হয়েছে। এর প্রমাণ কুরআন মাজীদের এই আয়াত- "আমি তার কাছে আপন রূহ জিব্রাঈলকে পাঠালাম।"
شیخ شنقیطی رحمہ اللہ تعالی اللہ تعالی کے فرمان ‘‘‘اور روح القدس سے ان کی تائيدکروائی‘‘‘ کے بارہ میں کہتے ہیں صحیح بات یہ ہے کہ اس سے مراد جبریل علیہ السلام ہی ہیں، اوراس کی دلیل اللہ تعالی کایہ فرمان ہے ‘‘‘پھرہم نے اس کے پاس اپنی روح جبریل علیہ السلام کوبھیجا ‘‘‘۔[1]

এসব দলীল-প্রমাণাদির আলোকে এ কথা স্পষ্ট যে, রূহুল কুদস মানে হল জিব্রাঈল (আ)। শাইখুল ইসলাম বলেন-
تو اس یہ ظاہر ہوا کہ یہاں پر روح القدس سے مراد جبریل علیہ السلام ہیں، وہ ( شیخ الاسلام ) کہتے ہيں کہ :

"কোন আলেম এ কথা বলেননি যে, রূহুল কুদস বলতে আল্লাহ তাআলার জীবন বুঝায়! এর শাব্দিক অর্থ বা বাস্তব প্রয়োগ কোনটাই এ কথা বুঝায় না।"
کسی سے نے بھی یہ نہیں کہا کہ اس سے اللہ تعالی کی زندگی مراد ہے اور نہ ہی اس پرالفاظ ہی دلالت کرتے ہیں اور نہ ہی اس معنی میں استعمال ہوئے ہيں، [4]

ইবনে আবী হাতেম আহমদ ইবনে সিনান থেকে বর্ণনা করেছেন যে, আবুয যা'রা আমাদেরকে আব্দুল্লাহ এর সূত্রে বলেছেন,"রূহুল কুদস হল জিব্রাঈল (আ)। তারপর বললেন, "মুহাম্মাদ বিন কা'ব, ক্বাতাদা, আতিয়্যা আল আওফী, সুদ্দী ও রবী বিন আনাস (রহ) ও একই বিষয় বর্ণনা করেছেন।
ابن ابی حاتم نے احمد بن سنان سے بیان کیا ہے کہ ہمیں ابوالزعراء نے بتایا کہ عبد اللہ نے فرمایا، روح القدس جبریل علیہ السلام ہیں، پھر کہنے لگے اور محمد بن کعب القرظی اورقتادہ اورعطیہ العوفی اور سدی اور ربیع بن انس رحمہ اللہ تعالی سے بھی یہی روایت ہے ۔

উপর্যুক্ত বর্ণনাসমূহের পাশাপাশি সহীহ বুখারী ও মুসলিমের হাদীস থেকেও বিষয়টির সমর্থন পাওয়া যায়ঃ
اوپربیان کیے گئے اقوال سے بھی اس کی تائيد ہوتی ہے اور اس کی تائید صحیح بخاری ومسلم کی اس حدیث سے ہوتی ہے :

আবূ সালাম বিন আব্দুর রহমান বিন আউফ (রাযি) বলেন, হাসসান বিন ছাবিত (রাযি) আবূ হুরাইরা (রাযি) কে কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন যে, "আমি আপনাকে আল্লাহ তাআলার কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি, আপনি কি রসূল (সা) কে এ কথা বলতে শুনেছেন- "হাসসান! আল্লাহর রাসূল (সা) এর পক্ষ থেকে (কাফেরদেরকে) উত্তর দাও! হে আল্লাহ! রূহুল কুদস এর মাধ্যমে আপনি হাসসানকে শক্তিশালী করুন!" তখন আবূ হুরাইরা (রাযি) বললেন, হ্যাঁ, আমি রসূল (সা.) কে এ কথা বলতে শুনেছি।" শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রহ) বলেন-
ابو سلمۃ بن عبد الرحمن بن عوف نے حسان بن ثابت انصاری رضی اللہ تعالی سے سنا کہ وہ ابوھریرہ رضی اللہ تعالی عنہ سے گواہی طلب کر رہے تھے میں آپ کواللہ تعالی کی قسم دے کرپوچھتاہوں کہ کیا آپ نے رسول اکرم صلی اللہ علیہ وسلم سے یہ سنا کہ اے حسان رسول اکرم صلی اللہ علیہ وسلم کی طرف سے جواب دے اور انہوں نے یہ بھی کہا : اے اللہ روح القدس کے ساتھ اس کی تائيد فرما، تو ابوھریرہ رضی اللہ تعالی نے کہا جی ہاں ۔[2] شیخ الاسلام ابن تیمیہ کا قول ہے :

"অধিকাংশ আলেমগনের মত হল, রূহুল কুদস বলতে জিব্রাঈল (আ) বুঝানো হয়। আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তার নাম রূহুল আমীন, রূহুল কুদস এবং জিব্রাঈল রেখেছেন।"
جمہور علما کا کہنا ہے کہ اس سے مراد جبریل علیہ السلام ہی ہیں، بیشک اللہ تعالی نے ان کا نام روح الامین اور روح القدس اور جبریل بھی رکھا ہے ۔[3]

এ বিষয়ে তিনি একটি স্বতন্ত্র পরিচ্ছেদ রচনা করেছেন। যার শিরোনাম হল- "রূহুল কুদস এর বিষয়েঃ আল্লাহ তাআলার ইরশাদ-
اور اس کے متعلق ایک فصل بناتے ہوئے فرماتے ہیں : روح القدس کے بارے میں فصل : اللہ تبارک وتعالی کا فرمان ہے

" হে মরিয়মের পুত্র যীশু, যখন আমি পবিত্র আত্মার সাহায্যে আপনাকে সমর্থন করেছি তখন আপনার উর্ধ্বতনদের এবং আপনার মায়ের আশীর্বাদ বিবেচনা করুন। " "হে ঈসা বিন মারইয়াম! নিজের এবং আপন মায়ের প্রতি আমার অনুগ্রহ স্মরণ করুন! যখন আপনাকে আমি রূহুল কুদস এর মাধ্যমে সাহায্য করেছিলাম।"
” اے عیسی بن مریم اپنے اوپراور اپنی والدہ پرمیری نعمتوں کویاد کرو جب میں نے تجھے روح القدس کے ساتھ تائيد کروائی “

আল ক্বাওলুল বাদী' (পূর্ণ নাম-আল ক্বাওলুল বাদী' ফিস সলাত আলাল হাবীবিশ শাফী') ইমাম মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান আস সাখাভী (৮৩৯-৯০২ হিঃ) এর আরবী ভাষায় রচিত সুপ্রসিদ্ধ অমুল্য গ্রন্থ। যাতে তিনি রসূল (সা) এর পবিত্র জীবন চরিত অভূতপূর্ব ভঙ্গিতে লিপিবদ্ধ করেছেন। পাশাপাশি প্রিয়নবী (সা) এর প্রতি দুরূদ পাঠের ফযীলত বর্ণনা করেছেন। ২০০২ সনে ডাঃ শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা এর তাহকীক সহ 'মুয়াসসাসাতুর রাইয়্যান' কর্তৃক একখন্ডে (৫৩৬ পৃষ্ঠা) প্রকাশিত হয়েছে।
القول البدیع فی الصلاۃ على الحبیب الشفیع امام محمد بن عبد الرحمن سخاوی (839 ـ 902ھ) کی عربی زبان میں مایہ ناز تصنیف لطیف ہے۔ جس میں انہوں نے رسول اللہ صلى اللہ علیہ و آلہ و سلم کی سیرت طیبہ کو ایک اچھوتے انداز سے تحریر فرمایا ہے اور امام الانبیاء جناب محمد مصطفى صلى اللہ علیہ و آلہ و سلم پر درود وسلام پڑھنے کے فضائل نقل کیے ہیں۔ اس کتاب کو سنہ 2002ء میں ڈاکٹر محمد عوامہ کی تحقیق کے ساتھ مؤسسہ الریان نے 536صفحات پر مشتمل ایک جلد میں شائع کیا ہے ۔

সেজদার আয়াত কুরআনের ঐ (১৪টি) আয়াত যেগুলো পড়লে বা শুনলে সেজদা দেওয়া ওয়াজিব হয়ে যায়,তাকে ‘সেজদার আয়াত’ বলা হয়। এই আয়াত শোনার পর সেজদা করার ব্যাপারে সবাই একমত, কিন্তু এটা ওয়াজিব হওয়ার ব্যাপারে মতপার্থক্য আছে। ইমাম আবু হানিফা রহ. এর নিকট সেজদা করা ওয়াজিব।
قرآن کی وہ آیات جن کو پڑھتے ہوئے یا سنتے ہوئے سجدہ واجب ہو جاتا ہے۔ ان آیات پر سجدہ کرنا متفق علیہ ہے، مگر اس کے واجب ہونے میں اختلاف ہے۔ امام ابو حنیفہ کے نزدیک سجدہ تلاوت واجب ہے۔

নবি করিম (সা.) এর আমল
نبی کا عمل

মুহাম্মদ (সা.) একটি বিশাল সমাবেশে যখন কুরআন তেলাওয়াত করতেন এবং ‘সিজদার আয়াত’ তেলাওয়াত করতেন তখন তিঁনি নিজেও সিজদা করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামও যেখানেই থাকতেন সেজদা করতেন। যদি কারো সেজদা করার জায়গা না থাকতো, সম্মুখ ব্যক্তির পিঠেও হলেও মাথা রাখতেন। এও বর্ণিত আছে যে, মুহাম্মদ (সা.) যখন ফাতেহ মক্কা উপলক্ষ্যে কুরআন তেলাওয়াত করছিলেন, সেজদার আয়াত তেলাওয়াত করার সময় লোকেরা মাটিতে দাঁড়িয়েছিল, তারা জমিনে সেজদা করেছিলেন। যারা ঘোড়া ও উটের পিঠে চড়েছিল, তারা তাদের নিজস্ব বাহন থেকে মাথা নুইয়ে ছিল। মুহাম্মদ (সা.) যখন খুতবা অবস্থায় সেজদার আয়াত তেলাওয়াত করতেন তখন তিনি নামতেন এবং সিজদা করে পুনরায় খুতবা শুরু করতেন।
محمد صلی اللہ علیہ و آلہ وسلم بسا اوقات ایک بڑے مجمع میں قرآن پڑھتے اور اس میں جب آیت سجدہ آتی توآپ خود بھی سجدہ کرتے اور جو صحابی جہاں ہوتا، وہیں سجدہ ریز ہو جاتا، اگر کسی کو جگہ نہ ملتی تو وہ اپنے آگے والے شخص کی پیٹھ پر سر رکھ دیتا۔ یہ بھی روایات میں آیا ہے کہ آپ صلی اللہ علیہ و آلہ وسلم نے فتح مکہ کے موقع پر قرآن پڑھا اور اس میں جب آیت سجدہ آئی توجو لوگ زمین پر کھڑے تھے، انہوں نے زمین پر سجدہ کیا اور جو گھوڑوں اور اونٹوں پر سوار تھے، وہ اپنی اپنی سواریوں پر ہی جھک گئے۔ آپ صلی اللہ علیہ و آلہ وسلم نے کبھی دوران خطبہ آیت سجدہ پڑھی تو منبرسے اتر کر سجدہ کیا اور پھر اوپر جا کرخطبہ شروع کر دیا۔

সেজদা করার পদ্ধতি
طریقہ سجدہ

নামায পড়ার জন্য যেই শর্ত, এই সিজদার জন্য একই শর্ত রয়েছে। যেমন, ওযুর সহিত কিবলার দিকে ফিরে আল্লাহু আকবার বলে নামাযের মতো মাটিতে মাথা রেখে তিনবার সেজদার তাসবীহ পড়ে আল্লাহু আকবার বলে মাথা উঠাবে।
اس سجدہ کے لیے نماز کی سی ہی شرطیں ہیں، یعنی باوضو، قبلہ رو ہونا اور نماز کی طرح زمیں پر سر رکھنا۔

সেজদা করার স্থান
مقامات

নামাযের মধ্যে সেজদার আয়াত পড়লে সাজদার আয়াত পড়া মাত্র নামাযের মধ্যেই সেজদা করে নিতে হবে। নামাযের বাহিরে সেজদার আয়াত তেলাওয়াত করলে তৎক্ষণাৎ সেজদা আদায় করতে হয়। তবে পরে আদায় করলেও সমস্যা নেই। এক জায়গায় বসে একাধিক সেজদার আয়াত পড়লে বা শুনলে যত আয়াত তত সেজদা ওয়াজিব হবে। রেডিও, টেলিভিশনে সেজদার আয়াত তিলাওয়াত শুনলে সেজদা ওয়াজিব হয় না।
وہ چودہ مقام جن پر سجدہ واجب ہے۔

প্রথম সেজদার আয়াত : সূরা আল- আরাফ, আয়াত - ২০৬। দ্বিতীয় সেজদার আয়াত : সূরা আল-রা’দ, আয়াত - ১৫। তৃতীয় সেজদার আয়াত : সূরা আন- নাহল, আয়াত - ৫০। চতুর্থ সেজদার আয়াত : সুরা বনী ইসরাঈল, আয়াত - ১০৯। পঞ্চম সেজদার আয়াত : সূরা মরিয়ম, আয়াত - ৫৮। ষষ্ঠ সেজদার আয়াত : সূরা আল-হজ্ব, আয়াত - ১৮। সপ্তম সেজদার আয়াত : সূরা আল- ফুরকান, আয়াত - ৬০। অষ্টম সেজদার আয়াত : সূরা আন- নমল, আয়াত - ২৬। নবম সেজদার আয়াত : সূরা আস- সাজদা, আয়াত -১৫। দশম সেজদার আয়াত : সূরা সাদ, আয়াত -২৪। একাদশ সেজদার আয়াত : সূরা হা মী সাজদা, আয়াত - ৩৮ । দ্বাদশ সেজদার আয়াত : সূরা আন- নাজ্ম, আয়াত - ৬২। ত্রয়োদশ সেজদার আয়াত : আল- ইনশিক্বাক, আয়াত- ২১। চৌদ্দতম সেজদার আয়াত : সূরা আল-আলাক, আয়াত ১৯। ইমাম শাফেয়ী (রহ.) এর নিকট আরো একটি আয়াত : সূরা আল- হজ্ব, আয়াত - ৭৭।
پہلی آیت سجدہ تلاوت: سورہ الاعراف، آیت 206۔ دوسری آیت سجدہ تلاوت: سورہ الرعد، آیت 15۔ تیسری آیت سجدہ تلاوت: النحل، آیت 49۔ چوتھی آیت سجدہ تلاوت: الاسراء، آیت 109۔ پانچویں آیت سجدہ تلاوت: مریم، آیت 58۔ چھٹی آیت سجدہ تلاوت: الحج، آیت 18۔ ساتویں آیت سجدہ تلاوت: الفرقان، آیت 60۔ آٹھویں آیت سجدہ تلاوت: النمل، آیت 26۔ نویں آیت سجدہ تلاوت: السجدہ، آیت 15۔ دسویں آیت سجدہ تلاوت: ص، آیت 24۔ گیارہویں آیت سجدہ تلاوت: حم السجدہ، آیت 37۔ بارہویں آیت سجدہ تلاوت: النجم، آیت 62۔ تیرہویں آیت سجدہ تلاوت: الانشقاق، آیت 21۔ چودہویں آیت سجدہ تلاوت: العلق، آیت 19۔ سجدہ تلاوت مطابق امام شافعی: الحج، آیت 77۔

নামায সিজদা আয়াত
نماز سجدہ آیت

কুরআন শরীফে দুইশ আয়াত প্রাণী সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে এবং মোট পঁয়ত্রিশটি প্রাণীর নাম উল্লেখ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পাখি, পোকামাকড়, বন্যপ্রাণী এবং পোষা প্রাণী। কুরআনের কয়েকটি সূরা প্রাণীর নামে রয়েছে যেমন: বাকারা (গরু)। কুরআনে মধু মৌমাছি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ওহি নাজিল করেছেন। কিছু অবিশ্বাসী (কাফের) কুরআনে বর্ণিত পশু-প্রাণী সম্পর্কে আলোচনা করায় আপত্তি জানিয়েছিল, যার কারণে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়-
قرآن کی دو سو آیتیں جانوروں کے بارے میں ہیں اور قرآن میں کل پینتیس جانوروں کا ذکر نام کے ساتھ آیا ہے۔ ان میں پرندے، حشرات، جنگلی و پالتو جانور وغیرہ شامل ہیں۔ قرآن کی کچھ سورتوں کے نام بھی جانوروں پر ہیں، جیسے بقرہ (گائے)۔ شہد کی مکھی کے متعلق قرآن میں ہے کہ اس کی طرف اللہ نے وحی کی۔ قرآن میں حقیر جانوروں کے ذکر کرنے پر کچھ کفار نے اعتراض کیا، جس پر قرآن میں آیا ہے کہ

إِنَّ اللَّهَ لَا يَسْتَحْيِي أَن يَضْرِبَ مَثَلًا مَّا بَعُوضَةً فَمَا فَوْقَهَا ۚ فَأَمَّا الَّذِينَ آمَنُوا فَيَعْلَمُونَ أَنَّهُ الْحَقُّ مِن رَّبِّهِمْ ۖ وَأَمَّا الَّذِينَ كَفَرُوا فَيَقُولُونَ مَاذَا أَرَادَ اللَّهُ بِهَٰذَا مَثَلًا ۘ يُضِلُّ بِهِ كَثِيرًا وَيَهْدِي بِهِ كَثِيرًا ۚ وَمَا يُضِلُّ بِهِ إِلَّا الْفَاسِقِينَ অনুবাদ: নিশ্চয়ই আল্লাহ (কোনও বিষয়কে স্পষ্ট করার জন্য) কোনও রকমের উদাহরণ দিতে লজ্জাবোধ করেন না, তা মশা (এর মত তুচ্ছ জিনিস) হোক বা তারও উপরে (অধিকতর তুচ্ছ) হোক। তবে যারা মুমিন তারা জানে, এ উদাহরণ সত্য, যা তাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে আগত। কিন্তু যারা কাফের তারা বলে, এই (তুচ্ছ) উদাহরণ দ্বারা আল্লাহর উদ্দেশ্য কী? (এভাবে) আল্লাহ এ উদাহরণ দ্বারা বহু মানুষকে গোমরাহীতে লিপ্ত করেন এবং বহুজনকে হিদায়াত দান করেন। আর তিনি গোমরাহ করেন কেবল তাদেরকেই, যারা নাফরমান। (সূরা বাকারা, আয়াত - ২৬)
” إِنَّ اللَّهَ لا يَسْتَحْيِي أَنْ يَضْرِبَ مَثَلاً مَا بَعُوضَةً فَمَا فَوْقَهَا فَأَمَّا الَّذِينَ آمَنُوا فَيَعْلَمُونَ أَنَّهُ الْحَقُّ مِنْ رَبِّهِمْ ۔ ۔ ۔ ۔ ترجمہ : بیشک اللہ اس بات سے نہیں شرماتا کہ (سمجھانے کے لیے) کوئی بھی مثال بیان فرمائے (خواہ) مچھر کی ہو یا (ایسی چیز کی جو حقارت میں) اس سے بھی بڑھ کر ہو، تو جو لوگ ایمان لائے وہ خوب جانتے ہیں کہ یہ مثال ان کے رب کی طرف سے حق (کی نشاندہی) ہے۔[1] “

কুরআনে বর্ণিত কিছু প্রাণী ও পোকামাকড়
قرآن میں ذکر کردہ کچھ حشرات

সংখ্যা কুরআনী নাম বাংলা সূরা আয়াত ১ بعوض মশা বাকারাহ ৬ ২ ذباب মাছি হজ্জ ৭৩ ৩ نحل মধু মৌমাছি নাহাল ৬৮ ৪ عنكبوت মাকড়সা আনকাবুত ৪১ ৫ جراد পঙ্গপাল আ’রাফ ১৩৩ ৬ نمل পিপীলিকা নামল ১৮ ৭ فراش প্রজাপতি ক’রিয়াহ ৪ ৮ قمل উকুন আ’রাফ ১৩৩ ৯ ثعبان সাপ আ’রাফ ১০৭
شمار قرآنی نام اردو نام سورۃ آیت 1 بعوض مچھر البقرہ 6 2 ذباب مکھی الحج 73 3 نحل شہد کی مکھی نحل 68 4 عنکبوت مکڑی عنکبوت 41 5 جراد ٹڈی اعراف 133 6 نمل چیونٹی نمل 18 7 فراش تتلی قارعہ 4 8 قمل جوں اعراف 133 9 ثعبان اژدہا اعراف 107

সংখ্যা কুরআনী নাম বাংলা নাম সূরা আয়াত হালাল ও হারাম ১ بغال খচ্চর নাহাল ৮ ২ غنم , نعجة ، ضان و معز ছাগল ও ভেড়া আনআ’ম ১৪৩, ১৪৬ হালাল ৩ بعير, جمل উট ইউসুফ, আ’রাফ ৪০, ৬৫ হালাল ৪ بقزة গাভী বাকারাহ ৭০ হালাল ৫ عجل বাছুর হুদ ২৯ হালাল ৬ حمار ، حمير গাধা বাকারাহ, নাহাল ৮, ২৫৯ মাকরুহে তাহরীমী। কারো কারো নিকট হারাম। ৭ كلب কুকুর আ’রাফ ১৭৬ হারাম
شمار قرآنی نام اردو نام سورۃ آیت حلت و حرمت 1 بغال خچر نحل 8 2 غنم، نعجہ، ضان و معز بکرا و بھیٹر انعام 143، 146 حلال 3 بعیر، جمل اونٹ یوسف، اعراف 65، 40 حلال 4 بقرہ گائے بقرہ 70 حلال 5 عجل گوسالہ۔ بچھڑا ہود 29 حلال 6 حمار، حمیر گدھا بقرہ، نحل 259، 8 مکروہ تحریمی اور بعض کے نزدیک حرام 7 کلب کتا اعراف 176 حرام

সংখ্যা কুরআনী নাম বাংলা নাম সূরা আয়াত হালাল ও হারাম ১ قسورة সিংহ মুদ্দাসসির ৫১ হারাম ২ خنزير শূকর বাকারাহ ১৭৩ হারাম ৩ فيل হাতি ফিল ১ হারাম। ৪ قردة বানর বাকারাহ ৬৫ হারাম
شمار قرآنی نام اردو نام سورۃ آیت حلت و حرمت 1 قسورہ شیر مدثر 51 حرام 2 خنزیر سور بقرہ 173 نجس العین 3 فیل ہاتھی فیل 1 حرام اور بعض کے نزدیک سور کی طرح نجس العین 4 قردہ بندر بقرہ 65 حرام

কুরআনে বর্ণিত প্রাণীর নামে সূরার সমূহ
سورتوں کے نام

বাকারাহ : গরু ফিল : হাতি নাহাল : মৌমাছি আনকাবুত : মাকড়সা নামল : পিঁপড়া
بقرہ : گائے فیل : ہاتھی نحل : شہد کی مکھی عنکبوت : مکڑی نمل : چیونٹی

ابابيل: আবাবিল سلوى : কোয়েল [১] হালাল পাখি هدهد: হুদহুদ غراب : কাক
سلوی : بٹیر [2] حلال پرندہ ھدھد : ہد ہد [3] غراب : کوا [4] حرام، بعض دیوبندی علما کے نزدیک حلال[5]

نون و حوت : মাছ ও তিমি ضفاضع : ব্যাঙ [2] হানাফী আইনশাস্ত্রে হারাম, ইমাম শাফেয়ী(রহ.) এর কাছে হালাল।
نون و حوت : مچھلی، وہیل [6] حلال ضفادع : مینڈک [7] فقہ حنفی میں حرام، شافعی میں حلال

উপদ্বীপে আনাতোলিয়ার চিত্র
جزیرہ نما اناطولیہ کا خلائی منظر

পূর্বইতিহাস
ما قبل تاریخ

আনাতোলিয়ায় মানব জীবন শুরু হয়েছিল প্রাচীন প্রস্থর যুগে । [১] আধুনিক যুগের আনাতোলিয়া ইউরোপীয় ভাষাগুলোর আদিবাস ছিল। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, আদিবাসী ইওরোপীয় ভাষাগুলি তৈরি হয় প্রশান্ত মহাসাগরের অঞ্চল থেকে। যাইহোক, এটা নিশ্চিত যে ইন্দো-ইউরোপীয় প্রথম ভাষা হলো আনাতোলিয়ান ভাষা । আনাতোলিয়ায় খ্রীষ্টের পূর্ব থেকে এই ভাষা ব্যবহৃত হচ্ছে এবং উভয় ভাষার মধ্যে কিছু সম্পর্ক হয়েছে। ইতিহাসের পাতায় সর্বত্র এই অঞ্চলটি বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। গ্রীক, রোমান, কুর্দি, বাইজান্টাইন, সেলজুক এবং তুর্কীদের আবাসস্থল ছিল । বর্তমানে আনাতোলিয়ায় বৃহত্তম নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী হল তুর্কিরা। যদিও এটি তুর্কিদের প্রকৃত স্বদেশ নয়। তবে এটি সেলজুক ও অটোমান আমলে তুর্কিদের অঞ্চল হয়ে উঠেছে।
اناطولیہ میں انسانی زندگی کا آغاز قدیم سنگی دور میں ہوا۔[9] جدید سنگی دور میں اناطولیہ ہند یورپی زبانوں کا وطن تحا۔حالانکہ ماہرین لسانیات ہند یورپی زبانوں کا جائے تخلیق بحر اسود کے علاقے کو بتاتے ہیں۔ البتہ یہ مسلم ہے کہ ہند یورپی زبانوں کی پہلے کی زبان اناطولیائی زبان اناطولیہ میں 19ویں صدی قبل مسیح سے ہی بولی جاتی رہی ہے اور دونوں زبانوں کا آپس میں کچھ تعلق ضرور ہے۔ تاریخ عالم میں اس خطے کو کافی اہمیت حاصل ہے اور یہ یونانی، رومی، کرد، بازنطینی، سلجوق اور ترک باشندوں کا وطن رہا ہے۔ آج یہاں کا سب سے بڑا نسلی گروہ ترک ہے گو یہ ترکوں کا اصلی وطن نہیں بلکہ سلجوق اور عثمانی عہد میں یہ ترکوں کا علاقہ بن گیا۔