প্ৰেম খান জন্ম ওয়াসিম রহমান (১৯৯৬-০৫-৩১) ৩১ মে ১৯৯৬ ধুবড়ী, আসাম, ভারত পেশা অভিনেতা কার্যকাল ২০১৫-বর্তমান ধর্ম ইসলাম
Prem Khan Données clés modifier
↑ "Prem Khan (Actor) Height, Weight, Age, Affairs, Biography & More - StarsUnfolded"। starsunfolded.com। সংগৃহীত ২০১৭-০৬-১৯। ↑ Tanushree Hazarika, সম্পাদক (১৮ মে ২০১৭)। "Prem Khan's Story: From Dhubri to Bollywood - Eclectic Northeast"। Eclectic NorthEast। সংগৃহীত ১৯ জুন ২০১৭। ↑ Ahmed, Hussain (১৪ মে ২০১৭)। "Prem Khan to Debut in Assamese Film with The Biopic on Arnab Basu - Magical Assam"। Magicalassam.com। সংগৃহীত ১৯ জুন ২০১৭। ↑ "Prem Khan,"। biographybd। সংগৃহীত ১৯ জুন ২০১৭। ↑ "Prem Khan Height, Weight, Age"। bollysuperstar। bollysuperstar.com। সংগৃহীত ২০১৭-০৬-১৯। ↑ Anurag Barman। Kirit Pradyot Deb Barman, সম্পাদক। "From Dhubri to Bollywood, the inspiring journey of Prem Khan from Assam"। The Northeast Today। সংগৃহীত ২৬ জুন ২০১৭।
↑ « Prem Khan (Actor) Height, Weight, Age, Affairs, Biography & More - StarsUnfolded », starsunfolded.com (consulté le 19 juin 2017) ↑ (en) « Prem Khan's Story: From Dhubri to Bollywood - Eclectic Northeast », Eclectic NorthEast, 18 mai 2017 (lire en ligne) ↑ Hussain Ahmed, « Prem Khan to Debut in Assamese Film with The Biopic on Arnab Basu - Magical Assam », Magicalassam.com, 14 mai 2017 (consulté le 19 juin 2017) ↑ « Prem Khan, », sur biographybd (consulté le 19 juin 2017) ↑ « Prem Khan Height, Weight, Age », sur bollysuperstar, bollysuperstar.com (consulté le 19 juin 2017) ↑ (en) Anurag Barman, « From Dhubri to Bollywood, the inspiring journey of Prem Khan from Assam », The Northeast Today, {{Article}} : paramètre « année » ou « date » manquant (lire en ligne)
শ্রেয়স সরকার (English:Sreyash Sarkar; জন্ম ২০ সেপ্টেম্বর) একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ভারতীয় বাঙালি কবি ও শিল্পী।[1][2][3] তার লেখা কবিতা প্রকাশিত হয়েছে বহু আন্তর্জাতিক পত্র-পত্রিকায় [4][5][6]। কবিতায় তার সুপ্রশংসিত কাজের জন্য, তিনি নবীণতম অর্জনকারী হিসেবে,'এডুকেশন-ওয়ার্ল্ড'[7] ও 'ল্য মরিসিয়ান'[8] নামক ফরাসী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছেন।
Sreyash Sarkar ( de l'anglais : Sreyash Sarkar; né le 20 septembre) est un poète, musicien et ingénieur en microélectronique indien bengali. [1] [2] [3] Ses poèmes ont été publiés dans de nombreuses revues internationales [4] [5] [6] . Il a été largement présenté comme le plus jeune réalisateur dans Education World Magazine [7] et le magazine français du monde Le Mauricien.
উল্লেখযোগ্য কবিতা
Poèmes notables
শ্রেয়স সরকারের লেখা উল্লেখযোগ্য কবিতাগুচ্ছ 'আই অন লাইফ' পত্রিকায় তালিকাভুক্ত রয়েছে [9], যার মধ্যে রয়েছে -
Les œuvres littéraires notables de Sarkar ont été répertoriées dans Eye on Life Magazinel [1], qui comprend plusieurs de ses œuvres écrites de 2013 à 2016. Ce qui suit comprend une liste de ses poèmes notables:
ওয়ার্লিগিগ [10] দ্য অপ্টিকাল স্যিম্ফনি [11] দ্য কেজ দ্য ম্যাক্রামে অফ কার্নাল ওয়েভস আই'ম টোয়েন্টি-থ্রি এণ্ড আই'ম ওয়েরিং আ ওয়াইট কুর্তা [12] একটি তিব্বতি পত্র [13]
Whirligig [1] La symphonie optique [2] La cage Le macramé des vagues charnelles J'ai vingt-trois ans et je porte un kurta blanc [3] Une lettre tibétaine/une épître tibétaine [4]
আইএসডিই-বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ভিত্তিক একটি অলাভজনক, স্বেচ্ছাসেবী, সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা। দারিদ্র্য,শিক্ষা,[1] [2]ক্ষুধা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব হ্রাস, নারী মানবাধিকারের প্রচার, নারী ও বালিকা শিশুদের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন, জাতিগত সংখ্যালঘু এবং সহিংসতা প্রতিরোধ ও নারীর প্রতি বৈষম্য বন্ধে ১৯৯২ সাল থেকে কাজ করছে।[3] এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা[4] সহ বহু আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে কাজ করেছে।[5]তাছাড়াও এই সংস্থা এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। [6] [7]
ISDE-Bangladesh est une association de développement social bénévole et sans yet lucratif basée au Bangladesh. Il travaille depuis 1992 pour réduire l'impact de la pauvreté, de l'éducation,faim et des disasters naturelles, promouvoir les droits humains des femmes, l'autonomisation politique des femmes et des filles, prévenir les minorités ethniques et la savagery et mettre balance à la segregation à l'égard des femmes. [1][2]Il a travaillé avec de nombreuses associations internationales, y compris l'Organisation mondiale de la santé outre[3], l'agence mène diverses activités pour atteindre les cibles des ODD.[4][5][6] [7]
আইএসডিই-বাংলাদেশ এনজিও বিষয়ক ব্যুরো
ISDE-Bangladesh Bureau des affaires des ONG ISDE BANGLADESH
করোনা কালীন সময়ে আইএসডিই সাধারণ মানুষের মাঝে খাদ্য ও অর্থ সহায়তা প্রদান করেছে।[8]
Pendant la période Corona, l'ISDE a fourni une helper alimentaire et financière au amazing public. [1]
আইএসডিই রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আইএসডিই রোহিঙ্গা নারীদের জন্য নানান প্রশিক্ষণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। [9][10]
ISDE a pris jumpers programs pour les Rohingyas. L'ISDE an entrepris jumpers programs de development pour les femmes rohingyas. [1] [2]
তিনি সম্প্রতি ইউটিউব, অ্যামাজন, স্পটফাই মিউজিশিয়ান হিসাবে যাচাই করেছেন।
I a récemment été vérifié en tant que musicien YouTube, Amazon, Spotify.
হাফিজা খাতুন (জন্ম জুলাই ১২, ১৯৫৪) বিগত ২০০০ সন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের[1] একজন অধ্যাপক। তিনি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরে গবেষণা কর্মকর্তা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন, পরে ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিভাগে (বর্তমানে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ ) প্রভাষক হিসাবে যোগদান করেন , এখন অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত আছেন । উনার ৯ টি বই, ৮০ টিরও বেশি গবেষণাকর্ম যা বিভিন্ন বইয়ের অধ্যায় হিসাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল ও অন্যান্য জায়গায় প্রকাশিত হয়েছে ।
Hafiza Khatun (en bengali ), née le est une professeure de géographe bangladaise. Elle est directrice du département de géographie et d'environnement à l'Université de Dacca[1]. Elle est l'autrice de neuf livres et plus de articles de recherche dans des revues nationales et internationales.
হাফিজা খাতুন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের প্রথম ব্যাচের একজন ছাত্রী । তিনিই প্রথম যিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় তথা ভূগোল বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী্ যে কিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষদ হিসাবে নিযুক্ত হন ।
Hafiza Khatun fait partie du premier groupe de filles étudiantes à l'Université Jahangirnagar. Elle est la première étudiante de l'Université de Jahangirnagar nommée membre du corps professoral de l'Université de Dacca.
তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ক্রীড়াবিদ এবং প্রথম মহিলা ব্লু (Blue)
Athlète de l'Université Jahangirnagar, elle est la première femme bleue.
কর্ম জীবন
Activités d'enseignement
হাফিজা খাতুনের ৪০ বছরের ও বেশি সময় ধরে শিক্ষকতা এবং গবেষণার অভিজ্ঞতা রয়েছে । তিনি ১৯৭৯ সালে গৃহায়ন ও গ্ণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরে গবেষণা কর্মকর্তা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছেন। তার দ্বিতীয় কর্মজীবন শুরু করেছেন কুমুদিনী কলেজ এবং ইডেন মহিলা কলেজ্, সেখানে তিনি ১৯৮১-১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ভূগোল বিভাগের প্রভাষক হিসাবে কাজ করেছেন। তিনি ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসাবে যোগদান করেছেন এবং ধীরে ধীরে সহকারী অধ্যাপক , সহযোগী অধ্যাপক এবং অধ্যাপক পদে ন্যাস্ত হন । তিনি জুন ২০১৫ থেকে জুন ২০১৮ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ গবেষণা প্রশিক্ষন কেন্দ্রের (DRTMC) এর পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন । অনুষদ সদস্যর পাশাপাশি উন্নয়নের অংশীদার ( সামাজিক সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ) হিসাবে , দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ এবং উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ হিসাবে তিনি নীতি নির্ধারণের অনেক সিদ্ধান্ত এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে অবদান রেখেছেন ।
Hafiza Khatun commence sa carrière dans l'enseignement et la recherche en 1979 en tant que chargée de recherche à la Direction de l'Aménagement Urbain du Ministère du Logement et des Travaux Publics. Au Kumudini College et à l'Eden Women's College elle travaille comme chargée de cours au Département de géographie de 1981 à 1985. Elle rejoint l'Université de Dacca en tant que conférencier en 1986.
অধ্যাপক হাফিজা খাতুন ২০১৯ সাল থেকে চীনের নানজিং এর হোহাই বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্বাসন জাতীয় গবেষণা কেন্দ্রের (NRCR) একাডেমিক উপদেষ্টা কমিটির (AAC) সদস্য।
La professeure Hafiza Khatun est membre du Comité consultatif académique (AAC) du Centre national de réadaptation (NRCR) de l'Université Huhai à Nanjing, en Chine depuis 2019.
ডঃ হাফিজা ২০১৯ সাল থেকে চীনের নানজিং এর হোহাই বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্বাসন জাতীয় গবেষণা কেন্দ্রের (NRCR) একাডেমিক উপদেষ্টা কমিটির (AAC) সদস্য।
Depuis 2019, Hafiza Khatun est membre du Comité consultatif académique du Centre national de réadaptation de l'Université Huhai à Nanjing (Chine). Activité de consultante Hafiza Khatun intervient durant 35 ans en tant que consultante dans des organisations internationales comme la Banque Mondiale, la Banque asiatique du développement, le PNUD, l'UNICEF... Son expertise est sollicitée dans le domaine de la sécurité sociale, des règles de santé, du transport, du développement urbain, des infrastructures de développement, de lutte contre les inondations, d'irrigation.
জার্নালের সম্পাদক
Direction de revue
ডঃ হাফিজা অনেক জার্নালের সম্পাদক, যার মাত্র কয়েকটি দেয়া হলো
Hafiza Khatun est rédactrice en chef de plusieurs revues dont :
Journal of the Asiatic Society of Bangladesh , Science Dhaka University Journal of Earth and Environment Sciences Oriental Geographer, BGS ভূগোল ও পরিবেশ জার্নাল Protibesh, Journal of the Department of Architecture , BUET (সম্পাদকীয় বোর্ড সদস্য )
; ; ; (Revue de géographie et environnement).
শিক্ষা ও প্রারম্ভিক জীবন
Biographie
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়তা
Participation à la Guerre de libération du Bangladesh
হাফিজা খাতুন ১৯৭১ সালে তার ভাই আবুল হাসান মাসুদের সেক্টর -৩ এর অধীনে সিলেট ফ্রন্টে সম্মুখ যুদ্ধে লড়াই করেছেন এবং আবুল হাসান মাসুদ সেক্টর -২ এর আওতাধীন ঢাকা মহানগরীর কোতয়ালী থানা বংশাল অঞ্চলের গেরিলা কমান্ডার ছিলেন। তার পৈতৃক নিবাস ‘৩৭, হাজী আবদুল্লাহ সরকার লেন বংশাল ছিল (মাসুদ বাহিনীর) গেরিলা ইউনিটের কেন্দ্র। তিনি ও তার অন্যান্য ভাইবোনেরা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খাবার, ঔষধ সরবরাহ, প্রাথমিক চিকিৎসা , বার্তা প্রেরণ, তাদের লুকিয়ে রাখা এবং এক জায়গা থেকে অন্য জায়গয় অস্ত্র বহন করা ইত্যাদি কাজে জড়িত ছিলেন।
Lors de la Guerre de libération du Bangladesh, Hafiza Khatun combat en 1971 sur le front Sylhet sous le secteur de son frère Abul Hasan Masud (commandant de la guérilla de la zone Bangwali de Kotwali Thana dans la métropole de Dacca sous le secteur ). Les frères et sœurs s'investissent dans la fourniture de nourriture, de médicaments, de premiers soins, par l'envoi de messages, le dissimulation et le transport d'armes.
কল্যাণ তহবিল
Mécénat
অধ্যাপক হাফিজা বিভিন্ন গবেষণা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঁচটি ট্রাস্ট ফান্ড প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত । দুটি ট্রাস্ট ফান্ড উনার পিতা মাতার নামে “ফয়জুন্নেসা কবিরউদ্দিন রহমানী মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন ’ তিনি তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গঠন করেছেন বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি এবং গাজীপুরের বড় কয়ের বিদ্যালয়ে । বাকী দুটো রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে । এই তহবিল ভালো ফলাফলের জন্য বৃত্তি ও স্বর্ণপদক প্রদান করে। তিনি একই উদ্দেশ্য নিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে “ হাফিজা খাতুন স্বর্ণপদক ট্রাস্ট ফান্ড “ নামে আরেকটি তহবিল গঠন করেছেন।
Hafiza Khatun est impliquée dans la création de cinq bourses dans divers établissements de recherche et d'enseignemen, dont la Bangladesh Asiatic Society, le département de géographie et d'environnement de l'Université de Dacca ou l'université de Jahangirnagar. Ces fonds offrent bourses et médailles en fonction du mérite. L'une d'entre elle porte son nom, la « Hafiza Khatun Gold Medal Trust Fund ».
অধ্যাপক হাফিজা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন অধ্যাপক ডঃ মোঃ হযরত আলীর[7][8][9] সাথে। ডঃ মোঃ হযরত আলীর ২০১৮ সাল থেকে ফ্রাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (FCUB) উপাচার্য ।
Hafiza Khatur est mariée à Md. Hazrat Ali [1] [2] [3], professeur et vice-chancelier de l'Université Frost Capital du Bangladesh depuis 2016.
অধ্যাপক ডাঃ. হাফিজা খাতুন ও পরিবার
Professeur Hafiza Khatun et sa famille
ডঃ হাফিজার রয়েছে তিন সন্তান এবং ছয়জন নাতি – নাতনী । ঊনার প্রথম কন্যা তানিয়া এ আলী, দ্বিতীয়জন ডঃ তনিমা এস আলী এবং একমাত্র ছেলে ক্যাপ্টেন তাহসিন ই আলী (অব.) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।
Le couple a trois enfants et six petits-enfants investis dans la vie universitaire et militaire du Bangladesh.
পুরাতন ঢাকার ধোলাই খালের তীরে, বংশাল এলাকায় হাফিজা খাতুনের জন্ম ও বেড়ে উঠা। মওলানা কবিরউদ্দিন রহমানী এবং বেগম ফয়জুন্নেসার দশ ছেলেমেয়ের মধ্যে হাফিজার অবস্থান সপ্তম এবং মেয়েদের মধ্যে চতুর্থ । উনার বাবা ছিলেন মওলানা এবং বিদেশ থেকে শিক্ষাপ্রাপ্ত। উনি বুঝতেন যে শিক্ষা মানুষের জীবনের জন্য কতটা জরুরী । ছেলে বা মেয়ে যেই হোক না কেন শিক্ষা ছাড়া জীবনে উন্নতি করা সম্ভব না ।
Elle est le septième d'une fratrie de dix enfants. Son père, Kabiruddin Rahmani, est un érudit (maulana) qui a fait ses études à l'étranger. Pour lui, l'éducation est importante pour la vie humaine, que l'on soit garçon ou la fille.
হাফিজা খাতুনের ৪০ বছরের ও বেশি সময় ধরে গবেষণা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে । ৭০ টির ও বেশি স্নাতকোত্তর স্তরের শিক্ষার্থীদের গবেষণা পরিচালনায় তদারকি করেছেন। তিনি সামাজিক সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ এবং ভূমি অধিগ্রহন, উন্নয়ন কার্যক্রম , বাংলাদেশের পুনর্বাসন সংক্রান্ত সমস্যা সমপর্কিত নীতি এবং পরিকল্পনায় আন্তর্জাতিক পর্যায়েও অবদান রেখেছেন।
Hafiza Khatun est spécialisée dans le domaine de la sécurité sociale. Ses travaux portent sur les politiques et plans liés à l'acquisition de terres, aux activités de développement et aux problèmes de réhabilitation au Bangladesh.
বিশেষ বই ও সাময়িকী
Publications scientifiques
বইয়ের অধ্যায়
Chapitres de livre
সাময়িকী নিবন্ধ
Articles scientifiques
উনার মা বেগম ফয়জুন্নেসাও একটি শিক্ষিত পরিবারের সদস্য ছিলেন এবং শিক্ষা গ্রহণ করেছেন উনার মা অর্থাৎ হাফিজার নানী নজিবুন্নেসার কাছে । নজিবুন্নেসা ১৯২১ সালে মেয়েদের জন্য একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, রুপগঞ্জের মাসুমাবাদ গ্রামের কাজী বাড়ীতে।এটি পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ জেলার, রুপগঞ্জ ঊপজেলার ৬১ মাসুমাবাদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসাবে পরিচিতি লাভ করে. এটি ঢাকা অঞ্চলের পুরাতন বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে একটি। হাফিজার বাবা মা ঐ সময়ের সামাজিক এবং রক্ষণশীল মুসলিম সমাজ ব্যবস্থা হওয়া সত্ত্বেও তাদের সকল ছেলে মেয়ে , বিশেষ করে মেয়েদের সবসময় পড়াশুনার প্রতি অনেক উৎসাহ এবং প্রেরনা দিতেন ।
Sa mère, Begum Faizunnesa, est issue d'une famille instruite dont la propre mère créée en 1921 l'une des plus anciennes écoles de la région de Dacca. Les parents de Hafiz Khatun, malgré le système social social et conservateur musulman de l'époque ont encouragé leurs enfants, en particulier les filles, à étudier. La famille est présente dans la vie politique et universitaire du Bangladesh :
তথ্যসূত্র
Notes et références
অধ্যাপক ডঃ হাবিবা খাতুন [2][3][4] , অধ্যাপক এবং প্রাক্তন, বিভাগীয় প্রধান ,ইসলামী ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় । অধ্যাপক ডা. লতিফা সামসুদ্দিন[5] , অধ্যাপক এবং প্রাক্তন, বিভাগীয় প্রধান ,OB-GYN , বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (BSMMU) মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারোয়ার হাসান SBP, SGP, ndc, afwc, psc, PhD, উপাচার্য , বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) এ.এইচ. লুতফুল হাসান[6] , রেজিস্টার , নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় , বাংলাদেশ ।
Habiba Khatun [1] [2] [3], professeure au département Histoire et Culture Islamiques à l'Université de Dacca ; Latifa Samsuddin [4], professeure à l'Université de médecine Bangabandhu Sheikh Mujib ; Ataul Hakim Sarwar Hasan, Lieutenant-général de l'armée du Bangladesh, Vice-chancelier à l'Université des professionnels du Bangladesh ;
তিনি বি এ (সম্মান) (১৯৭৬) এবং এম এ (১৯৭৭) (ভূগোল) ডিগ্রী গ্রহণ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । তিনি কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে কানাডার আলবার্টা বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং সেখান থেকে নগর ও সামাজিক ভূগোলে ১৯৮৪ সনে আরেকটি এম এ ডিগ্রী লাভ করেন ।তিনি পি এইচ ডি করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে (নৃ ভূগোল) ১৯৯৮ সনে এবং এ সময়ে উনি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (বাংলাদেশ) এর ফেলোশীপ লাভ করেন।
Après des études dans le vieux Dacca, Hafiza Khatun suit un parcours en géographie à l'Université Jahangirnagar et décroche en un master en géographie de la population En 1981, elle suit un cours sur le développement urbain et le logement à l'Asian Institute of Technology de Bangkok et, en 1986 à l'UNICEF Népal, un cours sur les projets de développement. Grâce à une bourse du Commonwealth, elle passe en un master en géographie sociale et urbaine à l'Université d'Alberta au Canada. En 1998 elle soutient son doctorat de géographie à l'Université de Dacca.
ফুলেনু গুহ প্যারিসে, ১৯৩৭
Phulrenu Guha à Paris, 1937
ডাঃ ফুলরেণু গুহ ( বাঙালি : ফুলরেণু গুহ, জন্ম আগস্ট ১৩, ১৯১১) একজন ভারতীয় শিক্ষাবিদ, মুক্তিযোদ্ধা, এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অন্তর্ভুক্ত রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ থেকে ১৯৬৪ সাল থেকে ১৯৭০ সাল অবধি রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন । তিনি ১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ইন্দিরা গান্ধী মন্ত্রণালয়ে সামাজিক সুরক্ষা মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৮৪ সালে পশ্চিমবঙ্গের কনটাই আসনে ভারতীয় সংসদের লোকসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ১৯৭৭ সালে পদ্মভূষণ পুরষ্কার প্রাপ্ত হন। তিনি নারীর ক্ষমতায়নের জন্য লড়াই করেছিলেন এবং পশ্চিমবঙ্গে বেশ কয়েকটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করার পাশাপাশি নারীদের আর্থিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য বেশ কয়েকটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। [1] [2] [3] [4] [5] [6] [7] [8]
Dr Phulrenu Guha (née Dutta, bengali : ফুলরেণু গুহ, né le 13 Août 1911) était un universitaire Indien, combattant de la liberté, éducateur et homme politique appartenant au Congrès national indien . Elle a été membre du Rajya Sabha la chambre haute du Parlement indien d'avril 1964 à avril 1970 du Bengale occidental . Elle a été ministre de la protection sociale au ministère Indira Gandhi de 1967 à 1969.
১৯৪৩ থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত তিনি আজাদ হিন্দ ত্রাণ কমিটির মহিলা বিভাগের সম্পাদক ছিলেন। তাঁর সহকর্মী কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের মতো তিনিও বুঝতে পেরেছিলেন যে দেশভাগের পরের সর্বাগ্রবর্তী প্রয়োজন অবশ্যই পুনর্যোজন, পুনর্গঠন, পুনরুজ্জীবন এবং বাস্তুচ্যুতদের বিশেষত নারী ও শিশুদের সহায়তা করা। স্বাধীনতার পরে ফুলরেণু গুহ নিজেকে সম্পূর্ণরূপে দেশ গঠনে নিবেদিত করেছিলেন।
De 1943 à 1944, elle a été secrétaire de la section des femmes du comité de secours Azad Hind. À l'instar de sa collègue militante Kamaladevi Chattopadhyay, elle a compris que le besoin principal après la partition doit être le rétablissement et l'aide aux délogés, en particulier les femmes et les enfants. Après l'indépendance, Guha s'est consacrée entièrement à l'édification de la nation.
1977 সালে, তিনি ভারতের তৃতীয়তম সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরষ্কার, পদ্মভূষণে ভূষিত হন।
En 1977, elle a reçu le troisième prix civil le plus élevé de l' Inde, le Padma Bhushan .
১৯৪৫ সালের ১লা জুলাই, তিনি বিখ্যাত ভারতীয় বায়োকেমিস্ট ডাঃ বীরেশ চন্দ্র গুহর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি ২০০৬ সালে ৯৫ বছর বয়সে মারা যান এবং বিসি গুহা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বায়োটেকনোলজি ল্যাবের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজের সম্পত্তি দান করেছিলেন। [1]
Elle était mariée au célèbre biochimiste indien Dr Biresh Chandra Guha le 17 juillet 1945. Guha est décédée à l'âge de 95 ans en 2006 et a fait don de ses biens à l'Université de Calcutta pour créer la B.C. Centre de Guha pour le génie génétique et la biotechnologie. [22]
ফুলরেণু গুহ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯১১ সালের ১৩ই আগস্ট, কলকাতায় ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সুরেন্দ্রনাথ দত্ত এবং সামাজিক কর্মী অবলাবালা দত্তের নিকট। ফুলরেণু গুহ কয়েক বছর কলকাতার গোখলে মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল এবং ব্রাহ্ম বালিকা বিদ্যালয়ে অধ্যাবসা করেছিলেন। পরে তিনি আসামের একটি স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেছিলেন। [1] পরবর্তীকালে, তিনি বরিশালের ব্রজমোহন কলেজ থেকে বিএ এবং অবশেষে বিখ্যাত ভারতীয় দার্শনিক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের অধীনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্য ও দর্শন বিষয়ে এমএ করেন [২]।
Guha est né le 13 août 1911 à Calcutta du magistrat adjoint Surendranath Dutta et de l'activiste social Abalabala Dutta. Guha a étudié pendant quelques années à l’école pour filles Gokhale Memorial et à l’école de filles Brahmo à Calcutta, mais elle a réussi son examen d’immatriculation dans une école de l’ Assam . [9] Par la suite, elle a obtenu son B.A du Brajomohan College à Barisal et par la suite sa maîtrise en littérature et philosophie bengali de l'Université de Calcutta sous le mentorat du célèbre philosophe indien, Sarvapalli Radhakrishnan [10].
বরিশালে থাকাকালীন তিনি জঙ্গিবাদ জাতীয়তাবাদে জড়িত, যুগান্তর পার্টির প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন [১]। সেখানেই দেখা হয় ডঃ বীরেশচন্দ্র গুহর সঙ্গে যিনি আরও কম বয়সে যুগান্তর পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন এবং যিনি ১৯২৫ সালে জৈব রসায়নে এম.এস.সি. শেষ করে কাজ শুরু করেছিলেন বিখ্যাত রসায়নবিদ-উদ্যোক্তা প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের কাছে । পরবর্তীকালে, সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার ক্রমবর্ধমান প্রবণতা সম্পর্কে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হয়ে তার বাবা-মা তাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর পড়ার জন্য লন্ডনের স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ-এ প্রেরণ করেছিলেন। [২]
Ses années à Barishal l'ont attirée vers le Parti Jugantar[11], engagé dans le nationalisme militant et après avoir rejoint le Parti, elle est entrée deux fois dans la clandestinité. C'est là qu'elle a rencontré son futur mari, le Dr Biresh Chandra Guha, qui avait rejoint le Jugantar Party encore plus jeune, et qui avait terminé son M.Sc. en chimie organique en 1925 et a commencé à travailler sous la célèbre chimiste-entrepreneur Prafulla Chandra Ray . Par la suite, profondément inquiets de sa tendance croissante à s'engager activement dans la politique, ses parents l'ont envoyée à la School of Oriental Studies de Londres pour des études supérieures en sciences politiques.
লন্ডনে থাকাকালীন, ফুলরেণু গুহ কমিউনিজমের প্রতি গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়েছিলেন এবং গ্রেট ব্রিটেনের তত্কালীন কমিউনিস্ট নেতা বেন ব্র্যাডলির সাথে দেখা করার পরে, ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অ্যান্ড সিলোন শিক্ষার্থীদের প্রাগ সম্মেলনে উপস্থিত হয়েছিলেন। [1]
Pendant son séjour à Londres,Guha était présent à la Conférence de Prague de la Fédération des étudiants indiens et de Ceylan, après avoir manifesté un vif intérêt pour le communisme et rencontré Ben Bradley, alors chef communiste de Grande-Bretagne. [13]
১৯২৮ সালে বীরেশ ইংল্যান্ডে চলে যাওয়ার সময় ফুলরেণু গুহ তার ডক্টরেটের জন্য প্যারিসের সোরবন বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেছিলেন। প্যারিসে থাকাকালীন তিনি ভারতীয় ছাত্রদের সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হন । তার স্বামীর সঙ্গে এই সময়কার বিখ্যাত পত্রালাপে বেরিয়ে আসে তার ফরাসি রাজনীতির জ্ঞান এবং ফরাসি উপনিবেশবাদের সাথে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের তুলনা [1] ।
En 1928, alors que Biresh part pour l'Angleterre, Guha rejoint la Sorbonne à Paris pour son doctorat. À Paris, elle est devenue membre du comité exécutif de l'Association des étudiants indiens et a écrit un non de lettres à son mari, qui contient une compréhension globale de la politique et du colonialisme français et sa comparaison avec l'Inde et le colonialisme britannique[14].
তিনি ১৯৩৮ সালের জুন মাসে কলকাতায় ফেরত আসেন এবং ভারতে কর্মরত সাম্যবাদীদের জন্য গ্রেট ব্রিটেনের কমিউনিস্ট পার্টি থেকে ৩,০০০ টাকা নিয়ে এসেছিলেন বলে জানা গেছে। [১] [২]
Elle est arrivée à Calcutta en juin 1938 et aurait rapporté 3 000 roupies du Parti communiste de Grande-Bretagne pour les communistes travaillant en Inde. [1][15]
১৯৪০ এর দশকের গোড়ার দিকে গুহরা অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দান করেন এবং বীরেশকে কারাবরণ করতে হয় । ১৯৪১-৪৩-এর বাংলার দুর্ভিক্ষ চলাকালীন সময়ে তিনি এই বিপর্যয়কে রুদ্ধ করতে সহায়তা করেছিলেন এবং নোয়াখালীর অংশীদারিত্ব পুনরুদ্ধার করতেও সক্ষম হন। [১] [২]
Au début des années 1940, les Guhas ont été mis à niveau dans le mouvement de non-coopération, et Biresh a été emprisonné, laissant Guha, résolu, au combat seul. Elle a contribué à apaiser le bouleversement lors de la famine du Bengale en 1941-43 et elle s'est également efforcée de rétablir la congruence partagée à Noakhali.[16] [17]
তিনি বিভিন্ন সীমায় বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারে সহায়তা পরিবেশন করেছেন। তিনি ১৯৭১ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত ভারত সরকারের শিশু সুরক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান এবং ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ভারতের মহিলাদের অবস্থা সম্পর্কিত কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন [১] [২] । তিনি ১৯৭০ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত শিশু কল্যাণে ভারতীয় কাউন্সিলেরও প্রধান ছিলেন। তিনি ১৯৬৪ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন। [৩] [৪] তিনি ১৯৬৭ সালের মার্চ থেকে ১৯৬৯ সালের ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত সামাজিক সুরক্ষা প্রতিমন্ত্রী এবং ফেব্রুয়ারী ১৯৬৪ থেকে জুন ১৯৭০ পর্যন্ত আইন মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
Elle a servi différentes associations d'État et du gouvernement central dans diverses limites. Elle a été Présidente du Comité de la protection de l’enfance de la Commission de planification du Gouvernement indien de 1971 à 1972 et du Comité de la condition de la femme en Inde de 1972 à 1975[18][19]. Elle a également dirigé le Conseil indien de la protection de l'enfance de 1970 à 1973.