# bn/4GBaUQduFsng.xml.gz
# ky/4GBaUQduFsng.xml.gz


(src)="1"> কয়েক বছর আগে আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন একটি একঘেয়ে জীবনে আটকে গিয়েছি , তাই ঠিক করেছিলাম অনুসরণ করবো বিখ্যাত আমেরিকান দর্শনিক , মর্গান স্পারলককে , আর ত্রিশ দিনের জন্য নতুন কিছু চেষ্টা করবো । পরিকল্পনাটি আসলে খুবই সাধারণ । এমন কিছু চিন্তা করা যা তুমি সবসময় নিজের জীবনে চেয়েছিলে এবং পরবতী ত্রিশ দিন সেটাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার চেষ্টা করা । দেখা গেল ত্রিশ দিনই যথেষ্ট একটি নতুন অভ্যাস গড়ে তুলতে অথবা একটি অভ্যাস বাদ দিতে -- যেমন খবর দেখা -- তোমার জীবন থেকে । এই ত্রিশ দিনের চ্যালেঞ্জ পালন করতে গিয়ে কিছু জিনিস আমি শিখেছি । প্রথমটি হল পার হয়ে যাওয়া মাস গুলো ভুলে যাওয়ার পরিবর্তে , সময় গুলো আরও বেশি মনে রাখার মত হয়ে ওঠে । চ্যালেঞ্জের অংশ হিসেবে আমি এক মাসের জন্য প্রতিদিন একটি করে ছবি তুলি । এবং এখন আমি মনে করতে পারি আমি ঠিক কোথায় ছিলাম আর ঐ দিন আমি কি করছিলাম । আমি আরও দেখলাম যে আমি যত বেশি ও কঠিন ৩০ দিনের চ্যালেঞ্জ করা শুরু করলাম , আমার আত্মবিশ্বাস বাড়তে থাকলো । আমি একজন টেবিলে বসে থাকা কম্পিউটার ভক্ত থেকে এমন একজন মানুষে পরিণত হলাম যে কিনা কাজে যায় সাইকেলে - মজার জন্য । এমনকি গত বছর , আমি কিলিমাঞ্জারো পাহাড়ে উঠেছিলাম , যা আফ্রিকার সর্বোচ্চ পাহাড় । আমি এরকম রোমাঞ্চকর কাজ করার কথা কখনও ভাবিনি আমার এই ত্রিশদিনের চ্যালেঞ্জ শুরু করবার আগে । আমি আরও বুঝতে পারলাম যে কেউ যদি কোনকিছু খুব বেশি করে চায় , সে তা করতে পারে ৩০ দিনের জন্য । আপনি কি কখনো কোন উপন্যাস লিখতে চেয়েছেন ? প্রতি নভেম্বরে , হাজার হাজার মানুষ চেষ্টা করে তাদের নিজেদের ৫০ হাজার শব্দের উপন্যাস লিখবার , একদম গোড়া থেকে , ৩০ দিনে । দেখা গেল , প্রতিদিনে আপনাকে ১, ৬৬৭টি শব্দ লিখতে হবে একমাস ধরে । আর সেটাই আমি করেছিলাম । আর বলে রাখি এর গোপন রহস্যটা হচ্ছে ঘুমাতে না যাওয়া যতক্ষণ না আপনি দিনের বরাদ্দকৃত অংশটি লিখছেন । আপনি হয়তো ঘুম- বঞ্চিত হবেন , কিন্তু আপনার উপন্যাসটি শেষ হবে । তার মানে কি আমার বইটা যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী বিখ্যাত উপন্যাস ? না । আমি ওটা একমাসে লিখেছিলাম । ওটা অত্যন্ত খারাপ হয়েছিল । কিন্তু জীবনের বাকি দিনগুলোতে কখনো জন হজম্যানের সাথে টেড এর অনুষ্ঠানে দেখা হলে , আমাকে বলতে হতো না ,
(trg)="1"> Бир нече жыл мурун өзүмдү көнүмүш адат жашоомдо токтоп калгандай сездим .
(trg)="2"> Ошондо , улуу Америкалык философ -
(trg)="3"> Морган Спарлоктун кылган иштерин туурап , жаңы нерсени 30 күндүн ичинде баштайын деп чечтим .

(src)="2"> " আমি একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী । " না , না , আমি যদি চাই , আমি বলতে পারি , " আমি একজন ঔপন্যাসিক । " ( হাসি ) তাই শেষে এই একটা কথা বলতে চাই । আমি শিখেছি যে আমি যদি ছোট , স্থায়ী পরিবর্তন ঘটাই , যা আমি চালিয়ে যেতে পারি , সেগুলোর টিকে থাকার সম্ভাবনা বেশী । বড় , অত্যুৎসাহী চ্যালেঞ্জও খারাপ কিছু নয় । আসলে , তার মাঝে অনেক মজা আছে । কিন্তু সেগুলো টিকে থাকার সম্ভাবনা কম । আমি যখন ৩০ দিনের জন্য মিষ্টি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছিলাম , একত্রিশতম দিনটা এমন ছিল । ( হাসি ) সুতরাং আপনাদের প্রতি আমার প্রশ্ন : আপনারা কিসের জন্যা অপেক্ষা করছেন ? আমি আপনাদের গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী ৩০ দিন ঠিক কেটে যাবে সে আপনি পছন্দ করুন বা না করুন , তাই এমন কিছুর কথা চিন্তা করুন না যা আপনি সবসময় করতে চাইতেন এবং সেটার জন্য একটু চেষ্টা করুন পরবর্তী ৩০ দিন । ধন্যবাদ । ( হাততালি )
(trg)="28"> " Мен компьютер адисимин " деп айткаңга мажбур эмесмин .
(trg)="29"> Албетте эмесмин , бирок кааласам , " Мен жазуучумун " деп айтсам болот .
(trg)="30"> ( Күлкү )

# bn/5SAQIXcUwqXW.xml.gz
# ky/5SAQIXcUwqXW.xml.gz


(src)="1"> ## আগামী ও গ্রামীণফোন এর সহযোগিতায় অনূদিত ## আমরা আছি বৃটিশ মিউজিয়ামে আর আমাদের সামনে রয়েছে এখানকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহ , রজেটো স্টোন । প্রতিদিন বহু মানুষ গ্লাসের বাক্সের মধ্যে রাখা এই ঐতিহাসিক পাথরটির ছবি তোলে । সবার মধ্যে এটি জনপ্রিয় । মিউজিয়ামের দোকানে রজেটো স্টোনের বিভিন্ন স্যুভেনির আছে । সেখানে ছোট রজেটো স্টোন , রজেটো স্টোনের ছবি এবং ছবিসহ মগ পাওয়া যায় । এখানে রজেটো স্টোনের মাদুরও পাওয়া যায় । এই বিশেষ পাথরটি ঐতিহাসিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এই স্টোনের মাধ্যমেই আমরা প্রথমবারের মত হায়রোরোগ্লিফিক্স ভাষাটিকে বুঝতে, পড়তে এবং অনুবাদ করতে সক্ষম হয়েছি । হায়রোরোগ্লিফিক্স ছিল প্রাচীন মিশরীয়দের লেখার ভাষা । প্রায় উনবিংশ শতাব্দীর মাঝঅব্দি হায়রোগ্লিফিক্সের অর্থ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি । হায়রোগ্লিফিক্স ছিল মূলত চিত্র নির্ভর একটি ভাষা । আর এটাই ছিল সমস্ত সমস্যার সূত্রপাত । কারণ প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক এবং ভাষাবিদরা মনে করতেন যে তারা যে ছবিটা দেখছেন , ( ছবিতে পাখি আর সাপ সহ অনেক রকমের আকৃতি দেখা যাচ্ছে ) আসলে ছবি দিয়ে নির্দিষ্ট বস্তুকেই বোঝানো হচ্ছে । মানে যদি পাখির ছবি থাকে তাহলে এখানে হয়তো পাখি নিয়ে কিছু বলা হচ্ছে । কিন্তু ব্যাপারটা আসলে এরকম ছিল না । এটি সেই সময়ের প্রেক্ষিতে উন্নত একটি ভাষা । হায়রোগ্লিফিক্স যে শুধু ছবি নির্ভর ভাষা না তা বুঝতে সাহায্য করে এই রজেটো স্টোন । এগুলো আসলে চিত্র না । এই ভাষা ছিল মূলত ধ্বনিতাত্ত্বিক । আসলে যেগুলো ছবি মনে হয় , সেগুলো মূলত বিভিন্ন ধরনের ধ্বনিকে প্রকাশ করে । এভাবেই ভাষাবিদরা প্রথমবারের মত এই ভাষাটা বুঝেন এবং এই প্রাচীন মিশরীয়দের ভাষাটিকে অনুবাদ করতে সক্ষম হন । অনুবাদ করতে পারার মূলে আছে এই রজেটো স্টোন যেখানে একটি বাক্যকেই তিন বার , তিনটি ভিন্ন ভাষায় লেখা হয়েছে । তো , এই তিনটি ভাষা হলঃ প্রাচীন গ্রীক , যেটা ছিল একদম নিচের দিকে । প্রাচীন গ্রিক ছিল প্রশাসনিক ভাষা অর্থাৎ সরকারি ভাষা । এর কারণ হিসেবে বলা হয়ে থাকে যে , বিখ্যাত বীর আলেকজ্যান্ডার মিশর জয় করেন , এবং তিনি হেলেনিস্টিক যুগে যেসব গ্রীক নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন , সেটা প্রাচীন মিশরেও বজায় রাখেন । মনে রাখা দরকার , এখানে খ্রিষ্টপূর্ব ২০০- এর সময়কার কথা বলা হয়েছে । তখন হায়রোগ্লিফিক্সের সময় প্রায় শেষের দিকে ছিল । মানে আর কয়েকশ বছর পর এই ভাষা একেবারে হারিয়ে যায় । অর্থাৎ ৩০০০- বছরের পুরনো ভাষার এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটে । এর পরের সময়কার ভাষা হল ডেমোটিক যেটি মূলত " মানুষের ভাষা " । সাধারণ মিশরীয়রা এই ভাষা ব্যবহার করত । আর হায়রোগ্লিফিক্সের অবস্থান ছিল অনেক উপরে । কারণ এই ভাষা ব্যবহৃত হত ধর্মীয় কাজে । আর রজেটো স্টোনের আগে এই হায়রোগ্লিফিক্সের পাঠোদ্ধার করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হয়নি । রজেটো স্টোনের লেখার মধ্যে কারতুশ নামের এক প্রকার আয়তাকার অংশ থাকত যেখানে সেই সময়কার মিশরীয় শাসকদের নাম খোদাই করা থাকত । এখানেই আমরা , পঞ্চম টলেমির কথা পেয়েছি । আর তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় শাসকের নাম চিহ্নিত করতে পারার মাধ্যমে হিয়েরোগ্লিফিক্সের পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে । কিন্তু কাজটি কঠিন বিধায় সম্পন্ন করতে অনেক সময় লেগেছে । কিন্তু এতক্ষণ বলাই হয়নি যে , রজেটো স্টোন আমরা পেলাম কোথায় ! নেপোলিয়নের একদল সৈন্য ছিল মিশরে । সৈন্যে ছাড়াও নেপোলিয়ন তার সঙ্গে আরো কিছু লোক এনেছিলেন । বলা যায় তারা প্রত্নতত্ত্ববিদ ছিলেন । নেপোলিয়নের এই প্রত্নতত্ত্ববিদদের মধ্যেই একজন প্রথম এই পাথরটিকে খুঁজে পান । মূলত এটি একটা কেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল । এবং এটি অবশ্যই কোন মন্দির বা প্রাচীন মিশরীয় মন্দির স্থাপিত ছিল । সেই সাথে এটা বলে রাখা দরকার যে এটি হয়ত কোন বড় লম্বা পাথরের ফলক বা টেবিলের নিচের অংশ । তাই নেপোলিয়ন ফেরার সময় এটি সঙ্গে করে নিয়ে যান । আরে , দাঁড়াও ! আমরা কিন্তু ল্যুভরে না । আমরা এখনো আছি লন্ডনের বিখ্যাত ব্রিটিশ যাদুঘরে । এটি কিভাবে হল , তা ভাবছো তাই না ? আসলে , ব্রিটিশরা নেপোলিয়নকে পরাজিত করে এই পাথর নিয়ে আনে । তারও আর বছর এক বা দুই পর , ১৮০১ বা ১৮০২ - এর দিকে পাথরটি ব্রিটিশ যাদুঘরে নিয়ে আসা হয় আর তখন থেকে এটি এখানেই আছে । এবং তখন থেকেই এই পাথর জননন্দিত একটি সংগ্রহে পরিণত হয়েছে ।
(trg)="1"> Биз Британдык музейде буюмдардын жыйындысынан эң негизги
(trg)="2"> Розеттик ташты карап жатабыз
(trg)="3"> Ал айнекчеде , тегеректеген эл аны сүрөткө тартып жатышат .

# bn/AynKvwOsKWlm.xml.gz
# ky/AynKvwOsKWlm.xml.gz


(src)="1"> আমরা মানুষরা হাজার বছর ধরে শুধু আমাদের চারপাশের পরিবেশকে লক্ষ্য করে জেনে এসেছি যে অনেক ধরণের পদার্থ এখানে আছে এসব বিভিন্ন পদার্থের , বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য আছে শুধু যে ভিন্ন বৈশিষ্ট্য আছে তাই নয় একটি পদার্থ হয়তো নির্দিষ্টভাবে আলো প্রতিফলন করে অথবা করে না বা এর কোন নির্দিষ্ট রঙ বা নির্দিষ্ট তাপমাত্রা থাকতে পারে এটি কঠিন তরল বা গ্যাস হতে পারে কিন্তু আমরা এও লক্ষ্য করি তারা কিভাবে একে অপরের সাথে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিক্রিয়া করে এখানে কিছু পদার্থের ছবি দেওয়া হলো এটি কার্বন এবং এটি কয়লা আকারে রয়েছে এটি হচ্ছে সীসা এবং এটি সোনা এখানে আমি যেসব ছবি দেখিয়েছি এই ওয়েবসাইট থেকে নিয়েছি এ সকল পদার্থ কঠিন অবস্থায় আছে এবং এগুলো দেখলে মনে তাদের ভেতরে বাতাস রয়েছে নির্দিষ্ট ধরণের বাতাসের কণা তুমি কি ধরণের বাতাসের কণা খুঁজচ্ছো তার উপর নির্ভর করে সেটার কি ধরণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে । সেটা হয়তো অক্সিজেন , নাইট্রজেন বা কার্বন বা কিছু তরল পদার্থও হতে পারে তুমি যদি এদের তাপমাত্রা অধিক বাড়িয়ে দাও বা তুমি যদি সোনা বা সীসার তাপমাত্রা অধিক বাড়িয়ে দাও , তাহলে এগুলো তরলে পরিণত হবে । বা তুমি যদি কয়লা পোড়াও তাহলে এটি গ্যাসে পরিণত হবে , এই গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নিষ্কৃতি হবে , এবং এর গঠন ভেঙে যাবে । এ সকল জিনিষ আমরা মানুষেরা হাজার বছর ধরে লক্ষ্য করে আসছি । এখানে একটি প্রশ্ন জাগে যেটি ছিল একটি দার্শনিক প্রশ্ন , কিন্তু এখন আমরা আরেকটু ভালো ভাবে এর উত্তর দিতে পারি , এবং প্রশ্নটি হচ্ছে তুমি যদি এই কার্বনটি ছোট ছোট অংশে ভাঙতে শুরু করো তাহলে কি এই পদার্থের ক্ষুদ্রতম , ক্ষুদ্রতম অংশটির কার্বনের বৈশিষ্ট্য থাকবে ? এবং তুমি যদি কোনভাবে সেই ক্ষুদ্রতম অংশটি আরো ভাঙ্গো তাহলে কি সেটা কার্বনের বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেলবে ? এর উত্তর হচ্ছে না , হারাবে না । এবং পারিভাষিক শব্দে আমরা এই বিশুদ্ধ পদার্থদের যাদের নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য আছে , নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এবং নির্দিষ্ট্য ভাবে বিক্রিয়া দেয় , আমরা তাদের বলি মৌল । কার্বন একটি মৌল। সীসা একটি মৌল। সোনা একটি মৌল । তুমি হয়তা বা মনে করতে পারো , পানি একটি মৌল । এক সময় মানুষ তাই ভাবতো । কিন্তু এখন আমরা জানি পানি বিভিন্ন মৌল দ্বারা তৈরি । পানি অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত । এবং এসকল মৌল , পর্যায় সরণিতে সাজানো আছে ।
(trg)="1"> Биз , адамдар миңдеген жылдар бою жөн гана айлана чөйрөгө көз салып , ар кандай заттар бар экенин билгенбиз жана бул заттар ар кандай касиетке ээ .
(trg)="2"> Алар касиеттери менен гана айырмаланган эмес ; алар жарыкты кандайдыр бир деңгээлде чагылдыра , алышкан же таптакыр чагылдыра алышкан эмес белгилүү бир түстө , белгилүү температурада болгон жана белгилүү бир температурага ээ боло алган . суюк , газ же катуу абалда боло алган .
(trg)="3"> Биз белгилүү бир шарттарда алар бири- бири менен , аракеттенерин байкай баштадык .