# arq/4GBaUQduFsng.xml.gz
# bn/4GBaUQduFsng.xml.gz


(src)="1"> Hadi ši ɛamat , hessit ruhi kelli rani ḥaṣel fi keš ġerqa ,
(src)="2"> ' amala , ɛzemt beš ntebbeɛ el- xeṭwat ntaɛ waḥed el- faylasuf marikani kbir , Morgan Spurlock , w njerreb ḥaya jdida f 30 yum .
(src)="3"> F el- waqeɛ , el- fekra sahla mahla .
(trg)="1"> কয়েক বছর আগে আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন একটি একঘেয়ে জীবনে আটকে গিয়েছি , তাই ঠিক করেছিলাম অনুসরণ করবো বিখ্যাত আমেরিকান দর্শনিক , মর্গান স্পারলককে , আর ত্রিশ দিনের জন্য নতুন কিছু চেষ্টা করবো । পরিকল্পনাটি আসলে খুবই সাধারণ । এমন কিছু চিন্তা করা যা তুমি সবসময় নিজের জীবনে চেয়েছিলে এবং পরবতী ত্রিশ দিন সেটাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার চেষ্টা করা । দেখা গেল ত্রিশ দিনই যথেষ্ট একটি নতুন অভ্যাস গড়ে তুলতে অথবা একটি অভ্যাস বাদ দিতে -- যেমন খবর দেখা -- তোমার জীবন থেকে । এই ত্রিশ দিনের চ্যালেঞ্জ পালন করতে গিয়ে কিছু জিনিস আমি শিখেছি । প্রথমটি হল পার হয়ে যাওয়া মাস গুলো ভুলে যাওয়ার পরিবর্তে , সময় গুলো আরও বেশি মনে রাখার মত হয়ে ওঠে । চ্যালেঞ্জের অংশ হিসেবে আমি এক মাসের জন্য প্রতিদিন একটি করে ছবি তুলি । এবং এখন আমি মনে করতে পারি আমি ঠিক কোথায় ছিলাম আর ঐ দিন আমি কি করছিলাম । আমি আরও দেখলাম যে আমি যত বেশি ও কঠিন ৩০ দিনের চ্যালেঞ্জ করা শুরু করলাম , আমার আত্মবিশ্বাস বাড়তে থাকলো । আমি একজন টেবিলে বসে থাকা কম্পিউটার ভক্ত থেকে এমন একজন মানুষে পরিণত হলাম যে কিনা কাজে যায় সাইকেলে - মজার জন্য । এমনকি গত বছর , আমি কিলিমাঞ্জারো পাহাড়ে উঠেছিলাম , যা আফ্রিকার সর্বোচ্চ পাহাড় । আমি এরকম রোমাঞ্চকর কাজ করার কথা কখনও ভাবিনি আমার এই ত্রিশদিনের চ্যালেঞ্জ শুরু করবার আগে । আমি আরও বুঝতে পারলাম যে কেউ যদি কোনকিছু খুব বেশি করে চায় , সে তা করতে পারে ৩০ দিনের জন্য । আপনি কি কখনো কোন উপন্যাস লিখতে চেয়েছেন ? প্রতি নভেম্বরে , হাজার হাজার মানুষ চেষ্টা করে তাদের নিজেদের ৫০ হাজার শব্দের উপন্যাস লিখবার , একদম গোড়া থেকে , ৩০ দিনে । দেখা গেল , প্রতিদিনে আপনাকে ১, ৬৬৭টি শব্দ লিখতে হবে একমাস ধরে । আর সেটাই আমি করেছিলাম । আর বলে রাখি এর গোপন রহস্যটা হচ্ছে ঘুমাতে না যাওয়া যতক্ষণ না আপনি দিনের বরাদ্দকৃত অংশটি লিখছেন । আপনি হয়তো ঘুম- বঞ্চিত হবেন , কিন্তু আপনার উপন্যাসটি শেষ হবে । তার মানে কি আমার বইটা যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী বিখ্যাত উপন্যাস ? না । আমি ওটা একমাসে লিখেছিলাম । ওটা অত্যন্ত খারাপ হয়েছিল । কিন্তু জীবনের বাকি দিনগুলোতে কখনো জন হজম্যানের সাথে টেড এর অনুষ্ঠানে দেখা হলে , আমাকে বলতে হতো না ,

(src)="29"> " ' Ana mexteṣ f el- ḥawsaba . "
(src)="30"> Lla , lla , ida bġit , nnejjem nqul , " ' Ana kateb ntaɛ riwayat . "
(src)="31"> ( Ḍeḥk )
(trg)="2"> " আমি একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী । " না , না , আমি যদি চাই , আমি বলতে পারি , " আমি একজন ঔপন্যাসিক । " ( হাসি ) তাই শেষে এই একটা কথা বলতে চাই । আমি শিখেছি যে আমি যদি ছোট , স্থায়ী পরিবর্তন ঘটাই , যা আমি চালিয়ে যেতে পারি , সেগুলোর টিকে থাকার সম্ভাবনা বেশী । বড় , অত্যুৎসাহী চ্যালেঞ্জও খারাপ কিছু নয় । আসলে , তার মাঝে অনেক মজা আছে । কিন্তু সেগুলো টিকে থাকার সম্ভাবনা কম । আমি যখন ৩০ দিনের জন্য মিষ্টি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছিলাম , একত্রিশতম দিনটা এমন ছিল । ( হাসি ) সুতরাং আপনাদের প্রতি আমার প্রশ্ন : আপনারা কিসের জন্যা অপেক্ষা করছেন ? আমি আপনাদের গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী ৩০ দিন ঠিক কেটে যাবে সে আপনি পছন্দ করুন বা না করুন , তাই এমন কিছুর কথা চিন্তা করুন না যা আপনি সবসময় করতে চাইতেন এবং সেটার জন্য একটু চেষ্টা করুন পরবর্তী ৩০ দিন । ধন্যবাদ । ( হাততালি )

# arq/5SAQIXcUwqXW.xml.gz
# bn/5SAQIXcUwqXW.xml.gz


(src)="1"> نحن الأن في المتحف البريطاني وننظر إلى واحد من أهم الأجسام في مجموعة حجر رشيد وهو في داخل صندوق زجاجي والناس تحيط به ونحن نلتقط صور معه الناس يحبونه حقا هنالك هدايا مثله في محل الهدايا يمكنك الحصول على حجر رشيد الصغير من هناك وبإمكانك أن تحصل على ملصقات الحجر بالضبط وعلى الكأس أعتقد أنه بإمكانك أن تحصلي على ممسحة أرجل حجر الرشيد . نعم ولكن للحجر أهمية تاريخية عظيمة يمكننا ولأول مرة من فهم ونكون قادرين على قراءة وترجمة الهيروغليفية الهيروغليفية اللغة المكتوبة للمصريين القدماء وحتى منتصف القرن التاسع عشر نحن في الواقع لم نعرف ما كانت تقوله اللغة نفسها كانت صورية والتي في الواقع أدت إلى واحدة من التلابسات الحقيقية ولأنني أعتقد أن علماء الآثار القدماء إعتقدوا وعلماء اللغة أيضا إعتقدوا أن الصور التي رؤوها فيمكنك أن ترى طيور وأفاعي وأنواع مختلفة من الأشكال وفي الواقع تشير إلى شيئ معين في العالم حسنا , فإذا رأيت طائرا فإنها نوعا ما تشير إلى الطائر وفي الحقيقة هذه هي ليست القضية هذه لغة معقدة حيث أن حجر رشيد ساعدهم في أن يدركوا أن الهيروغليفيا المصرية ليست صورية ليست صور ولكنها في الواقع صوتية لذا فإن كل هذه الأشياء التي تبدو كصور هي في الواقع أصوات هكذا كيف إستطاعوا أن يفهموا ويترجموا الهيروغليفيا المصرية القديمة والسب وراء قدرتنا على القيام بذالك هو أن هذا الحجر قال نفس الجملة ثلاث مرات بثلاث لغات مختلفة اللغات هي الإغريقية القديمة والتي إضمحلت والتي كانت لغة الإدارة ولغة الحكومة والسبب وراء هذا أن الإكسندر العظيم غزا مصر وأنشئ القانون الإغريقي في العهد الهيلنستي وهذا عزز وجوده في مصر القديمة دعونا نتذكر أننا نتحدث عن حوالي 200 سنة قبل الميلاد هنا والتي في الواقع تقترب إلى نهاية حياة الهيروغليفيا أيضا دامت لبعض ميئات السنين قبل أن تنقرض كليا هذه هي نهاية حكاية لغة دامت ل 3000 سنة القسم المتوسط شعبي والذي نعني فيه في الواقع لغة الناس وهي كانت اللغة الشائعة التي يستخدمها المصريون وبالطبع في الأعلى كانت هناك الكتابة المقدسة إنها كانت هيروغليفية وكانت اللغة التي لم نعرف أن نقرأها حقا حتى ما وجدنا حجر رشيد كما يمكننا أن نرى من خلال كتابة حجر رشيد خرطوش عليها أسماء الحكام والخرطوش هنا على شكل مستطيل والذي يحتوي على إسم الحاكم وفي هذه الحالة فإنه يكون بطليموس الخامس وبالتعرف على إسم ذالك الحاكم بهذه اللغات الثلاثة المختلفة فإننا نجد طريقة لفك الهيروغليفيا وفي ذالك الوقت كانت تأخذ عقود كانت مهمة صعبة جدا ونحن لحتى الأن لم نتحدث كيف أكتشف هذا ! جيش نابليون كان في مصر كما أن نابليون أحضر مع ما أظن أننا نسميه نوعا من علماء الآثار وواحد منهم ممن رافق نابليون وجد أو صادف حجر رشيد والذي أستخدم كجزء من أسس حصن في الواقع وبالطبع فإنه نصب أساسا في معبد بجانب معبد مصر القديمة وأنا أفترض أنه من الضروري أن أقول هذا الجزء السفلي من حجر أكبر أو لوح حجري والذي كان من المفترض أن يكون طويلا فقام نابليون بأخذه توقفي لثانية لأننا لسنا في متحف اللوفر نحن في لندن المتحف البريطاني حسنا كيف يكون هذا ؟ حسنا , هزمت بريطانيا نابليون ومن ثم ردت الحجر بعد سنة أو سنتين , أعتقد في ال 1801 أو 1802 أحضر إلى المتحف البريطاني وهو هنا منذ ذالك الحين حسنا إنه شعبي لدرجة كبيرة
(trg)="1"> ## আগামী ও গ্রামীণফোন এর সহযোগিতায় অনূদিত ## আমরা আছি বৃটিশ মিউজিয়ামে আর আমাদের সামনে রয়েছে এখানকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহ , রজেটো স্টোন । প্রতিদিন বহু মানুষ গ্লাসের বাক্সের মধ্যে রাখা এই ঐতিহাসিক পাথরটির ছবি তোলে । সবার মধ্যে এটি জনপ্রিয় । মিউজিয়ামের দোকানে রজেটো স্টোনের বিভিন্ন স্যুভেনির আছে । সেখানে ছোট রজেটো স্টোন , রজেটো স্টোনের ছবি এবং ছবিসহ মগ পাওয়া যায় । এখানে রজেটো স্টোনের মাদুরও পাওয়া যায় । এই বিশেষ পাথরটি ঐতিহাসিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এই স্টোনের মাধ্যমেই আমরা প্রথমবারের মত হায়রোরোগ্লিফিক্স ভাষাটিকে বুঝতে, পড়তে এবং অনুবাদ করতে সক্ষম হয়েছি । হায়রোরোগ্লিফিক্স ছিল প্রাচীন মিশরীয়দের লেখার ভাষা । প্রায় উনবিংশ শতাব্দীর মাঝঅব্দি হায়রোগ্লিফিক্সের অর্থ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি । হায়রোগ্লিফিক্স ছিল মূলত চিত্র নির্ভর একটি ভাষা । আর এটাই ছিল সমস্ত সমস্যার সূত্রপাত । কারণ প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক এবং ভাষাবিদরা মনে করতেন যে তারা যে ছবিটা দেখছেন , ( ছবিতে পাখি আর সাপ সহ অনেক রকমের আকৃতি দেখা যাচ্ছে ) আসলে ছবি দিয়ে নির্দিষ্ট বস্তুকেই বোঝানো হচ্ছে । মানে যদি পাখির ছবি থাকে তাহলে এখানে হয়তো পাখি নিয়ে কিছু বলা হচ্ছে । কিন্তু ব্যাপারটা আসলে এরকম ছিল না । এটি সেই সময়ের প্রেক্ষিতে উন্নত একটি ভাষা । হায়রোগ্লিফিক্স যে শুধু ছবি নির্ভর ভাষা না তা বুঝতে সাহায্য করে এই রজেটো স্টোন । এগুলো আসলে চিত্র না । এই ভাষা ছিল মূলত ধ্বনিতাত্ত্বিক । আসলে যেগুলো ছবি মনে হয় , সেগুলো মূলত বিভিন্ন ধরনের ধ্বনিকে প্রকাশ করে । এভাবেই ভাষাবিদরা প্রথমবারের মত এই ভাষাটা বুঝেন এবং এই প্রাচীন মিশরীয়দের ভাষাটিকে অনুবাদ করতে সক্ষম হন । অনুবাদ করতে পারার মূলে আছে এই রজেটো স্টোন যেখানে একটি বাক্যকেই তিন বার , তিনটি ভিন্ন ভাষায় লেখা হয়েছে । তো , এই তিনটি ভাষা হলঃ প্রাচীন গ্রীক , যেটা ছিল একদম নিচের দিকে । প্রাচীন গ্রিক ছিল প্রশাসনিক ভাষা অর্থাৎ সরকারি ভাষা । এর কারণ হিসেবে বলা হয়ে থাকে যে , বিখ্যাত বীর আলেকজ্যান্ডার মিশর জয় করেন , এবং তিনি হেলেনিস্টিক যুগে যেসব গ্রীক নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন , সেটা প্রাচীন মিশরেও বজায় রাখেন । মনে রাখা দরকার , এখানে খ্রিষ্টপূর্ব ২০০- এর সময়কার কথা বলা হয়েছে । তখন হায়রোগ্লিফিক্সের সময় প্রায় শেষের দিকে ছিল । মানে আর কয়েকশ বছর পর এই ভাষা একেবারে হারিয়ে যায় । অর্থাৎ ৩০০০- বছরের পুরনো ভাষার এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটে । এর পরের সময়কার ভাষা হল ডেমোটিক যেটি মূলত " মানুষের ভাষা " । সাধারণ মিশরীয়রা এই ভাষা ব্যবহার করত । আর হায়রোগ্লিফিক্সের অবস্থান ছিল অনেক উপরে । কারণ এই ভাষা ব্যবহৃত হত ধর্মীয় কাজে । আর রজেটো স্টোনের আগে এই হায়রোগ্লিফিক্সের পাঠোদ্ধার করা মানুষের পক্ষে সম্ভব হয়নি । রজেটো স্টোনের লেখার মধ্যে কারতুশ নামের এক প্রকার আয়তাকার অংশ থাকত যেখানে সেই সময়কার মিশরীয় শাসকদের নাম খোদাই করা থাকত । এখানেই আমরা , পঞ্চম টলেমির কথা পেয়েছি । আর তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় শাসকের নাম চিহ্নিত করতে পারার মাধ্যমে হিয়েরোগ্লিফিক্সের পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে । কিন্তু কাজটি কঠিন বিধায় সম্পন্ন করতে অনেক সময় লেগেছে । কিন্তু এতক্ষণ বলাই হয়নি যে , রজেটো স্টোন আমরা পেলাম কোথায় ! নেপোলিয়নের একদল সৈন্য ছিল মিশরে । সৈন্যে ছাড়াও নেপোলিয়ন তার সঙ্গে আরো কিছু লোক এনেছিলেন । বলা যায় তারা প্রত্নতত্ত্ববিদ ছিলেন । নেপোলিয়নের এই প্রত্নতত্ত্ববিদদের মধ্যেই একজন প্রথম এই পাথরটিকে খুঁজে পান । মূলত এটি একটা কেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল । এবং এটি অবশ্যই কোন মন্দির বা প্রাচীন মিশরীয় মন্দির স্থাপিত ছিল । সেই সাথে এটা বলে রাখা দরকার যে এটি হয়ত কোন বড় লম্বা পাথরের ফলক বা টেবিলের নিচের অংশ । তাই নেপোলিয়ন ফেরার সময় এটি সঙ্গে করে নিয়ে যান । আরে , দাঁড়াও ! আমরা কিন্তু ল্যুভরে না । আমরা এখনো আছি লন্ডনের বিখ্যাত ব্রিটিশ যাদুঘরে । এটি কিভাবে হল , তা ভাবছো তাই না ? আসলে , ব্রিটিশরা নেপোলিয়নকে পরাজিত করে এই পাথর নিয়ে আনে । তারও আর বছর এক বা দুই পর , ১৮০১ বা ১৮০২ - এর দিকে পাথরটি ব্রিটিশ যাদুঘরে নিয়ে আসা হয় আর তখন থেকে এটি এখানেই আছে । এবং তখন থেকেই এই পাথর জননন্দিত একটি সংগ্রহে পরিণত হয়েছে ।

# arq/AynKvwOsKWlm.xml.gz
# bn/AynKvwOsKWlm.xml.gz


(src)="1"> نحن الانس عرفنا على مدى الاف الاعوام و السنين
(trg)="1"> আমরা মানুষরা হাজার বছর ধরে শুধু আমাদের চারপাশের পরিবেশকে লক্ষ্য করে জেনে এসেছি যে অনেক ধরণের পদার্থ এখানে আছে এসব বিভিন্ন পদার্থের , বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য আছে শুধু যে ভিন্ন বৈশিষ্ট্য আছে তাই নয় একটি পদার্থ হয়তো নির্দিষ্টভাবে আলো প্রতিফলন করে অথবা করে না বা এর কোন নির্দিষ্ট রঙ বা নির্দিষ্ট তাপমাত্রা থাকতে পারে এটি কঠিন তরল বা গ্যাস হতে পারে কিন্তু আমরা এও লক্ষ্য করি তারা কিভাবে একে অপরের সাথে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিক্রিয়া করে এখানে কিছু পদার্থের ছবি দেওয়া হলো এটি কার্বন এবং এটি কয়লা আকারে রয়েছে এটি হচ্ছে সীসা এবং এটি সোনা এখানে আমি যেসব ছবি দেখিয়েছি এই ওয়েবসাইট থেকে নিয়েছি এ সকল পদার্থ কঠিন অবস্থায় আছে এবং এগুলো দেখলে মনে তাদের ভেতরে বাতাস রয়েছে নির্দিষ্ট ধরণের বাতাসের কণা তুমি কি ধরণের বাতাসের কণা খুঁজচ্ছো তার উপর নির্ভর করে সেটার কি ধরণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে । সেটা হয়তো অক্সিজেন , নাইট্রজেন বা কার্বন বা কিছু তরল পদার্থও হতে পারে তুমি যদি এদের তাপমাত্রা অধিক বাড়িয়ে দাও বা তুমি যদি সোনা বা সীসার তাপমাত্রা অধিক বাড়িয়ে দাও , তাহলে এগুলো তরলে পরিণত হবে । বা তুমি যদি কয়লা পোড়াও তাহলে এটি গ্যাসে পরিণত হবে , এই গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নিষ্কৃতি হবে , এবং এর গঠন ভেঙে যাবে । এ সকল জিনিষ আমরা মানুষেরা হাজার বছর ধরে লক্ষ্য করে আসছি । এখানে একটি প্রশ্ন জাগে যেটি ছিল একটি দার্শনিক প্রশ্ন , কিন্তু এখন আমরা আরেকটু ভালো ভাবে এর উত্তর দিতে পারি , এবং প্রশ্নটি হচ্ছে তুমি যদি এই কার্বনটি ছোট ছোট অংশে ভাঙতে শুরু করো তাহলে কি এই পদার্থের ক্ষুদ্রতম , ক্ষুদ্রতম অংশটির কার্বনের বৈশিষ্ট্য থাকবে ? এবং তুমি যদি কোনভাবে সেই ক্ষুদ্রতম অংশটি আরো ভাঙ্গো তাহলে কি সেটা কার্বনের বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেলবে ? এর উত্তর হচ্ছে না , হারাবে না । এবং পারিভাষিক শব্দে আমরা এই বিশুদ্ধ পদার্থদের যাদের নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য আছে , নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এবং নির্দিষ্ট্য ভাবে বিক্রিয়া দেয় , আমরা তাদের বলি মৌল । কার্বন একটি মৌল। সীসা একটি মৌল। সোনা একটি মৌল । তুমি হয়তা বা মনে করতে পারো , পানি একটি মৌল । এক সময় মানুষ তাই ভাবতো । কিন্তু এখন আমরা জানি পানি বিভিন্ন মৌল দ্বারা তৈরি । পানি অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত । এবং এসকল মৌল , পর্যায় সরণিতে সাজানো আছে ।
(trg)="2"> C তে কার্বন বোঝায় । আমি শুধু সেগুলোর কথা বলছি যা আমাদের মানব জীবনের সাথে সর্ম্পকিত । কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এ সকল মৌল সর্ম্পকে ধারণা হবে । এটা অক্সিজেন , এটা নাইট্রোজেন, এটা সিলিকন ।
(trg)="3"> Au বলতে সোনা বোঝায় । এটা সীসা । এবং এ সকল মৌলের ক্ষুদ্রতম কণিকার নাম পরমাণু । তুমি যদি ভাঙতে ভাঙতে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম অংশটি নিতে থাকো অবশেষে তুমি কার্বনের পরমাণু পাবে । এখানেও একই কাজ করো এবং শেষ পর্যন্ত সোনার পরমাণু পাবে । এখানে সেই একই কাজ করলে তুমি এই ক্ষুদ্র কণা পাবে , যেটি হচ্ছে সীসার পরমাণু । এবং এই পরমাণুকে আর ভাঙা যাবে না কিন্তু তবুও আমরা এই পরমাণুকে সীসা বলবো কেননা এটির মধ্যে সীসার বৈশিষ্ট্য রয়েছে । এবং তোমাদের একটি ধারণা দেওয়ার জন্য এটি কল্পনা করা কঠিন কিন্তু পরমাণু খুবই ছোট । আমাদের কল্পনার থেকেও অনেক ছোট । তো ধরা যাক কার্বন । আমার চুল কার্বন দিয়ে তৈরি আসলে আমার শরীরের বেশীর ভাগই কার্বন দিয়ে গঠিত বেশীর ভাগ জীবন্ত বস্তু কার্বন দিয়ে গঠিত তুমি যদি আমার চুল দেখ, আমার চুল কার্বন দিয়ে তৈরী । আমার চুলের বেশীর ভাগই কার্বন তুমি যদি আমার চুল এখানে দেখো আমার চুল হলুদ নয় কিন্তু কালোর সাথে ভালো মিশে । আমার চুল কালো কিন্তু তুমি সেটা স্ক্রিনে দেখতে পারবে না । কিন্তু তুমি যদি আমার চুল এখানে নিতে , আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করতাম আমার চুল কত কার্বন পরমাণু চওড়া ? তুমি যদি আমার চুলের প্রস্থচ্ছেদ নাও, দৈর্ঘ্য নয় আমার চুলের প্রশস্ত এবং আমি যদি বলি কত কার্বন পরমাণু চওড়া এটি ? তুমি হয়তো অনুমান করতে পারো , ও হ্যা সালমান তো আমাকে বলেছেই এটা খুব ছোট হয়তো হাজার খানেক কার্বন পরমাণু আছে এখানে । বা দশ হাজার বা একশো হাজার এবং আমি বলব , না ! এখানে দশ লক্ষ কার্বন পরমাণু রয়েছে । বা তুমি দশ লক্ষ কার্বন পরমাণু মানুষের একটি চুলের প্রস্থে সাজাতে পারো । এবং অবশ্যই এটা আমাদের একটি পরিমাপ , এখানে ঠিক দশ লক্ষ পরমাণু না থাকলেও তুমি একটি ধারণা পাচ্ছো একটি পরমাণু কত ছোট । মাথা থেকে একটি চুল ছেড়ে কল্পনা কর দশ লক্ষ জিনিষ তোমার চুলের পাশাপাশি রাখছো । চুলের দৈর্ঘ্যে নয় , প্রস্থে চুলের প্রস্থ দেখা আরো কঠিন এবং প্রায় দশ লক্ষ কার্বন পরমাণু এখানে আছে । বেশ মজারই তাই না ? আমরা জানি কার্বন এই মৌলিক পরমাণু দিয়ে গঠিত , যেকোন পদার্থই এই পরমাণু দিয়ে গঠিত । এবং আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে এই পরমাণু গুলো একে অপরের সাথে সম্পর্কিত । একটি কার্বন পরমাণু আরো অনেক মৌলিক কণা দিয়ে তৈরি একটি সোনার পরমাণুও আরো অনেক মৌলিক কণা দিয়ে তৈরী এবং তারা আসলে এই মৌলিক কণা দ্বারা পরিচিত । এবং তুমি যদি তোমার কাছে থাকা মৌলিক কণার সংখ্যা পরির্বতন করো তাহলে তুমি সেই মৌলের বৈশিষ্ট্যই , কিভাবে এটা বিক্রিয়া করবে , বা পুরো মৌলই বদলে ফেলতে পারো । এটা আরেকটু ভালোভাবে বোঝার জন্য , আমরা মৌলিক কণার ব্যাপারে কথা বলি । প্রটোন এবং প্রটোন আসলে পরমাণুর নিউক্লাসে যেই সংখ্যাক প্রটোন থাকে আমি নিউক্লাসের ব্যাপারে একটু পরই কথা বলব এবং মৌলের আসল পরিচয় এই প্রটোন । মৌলের আসল পরিচয় এই প্রটোন । তুমি যদি এখানে পর্যায় সরণি তে দেখ মৌলগুলো পারমাণবিক সংখ্যা অনুসারে সাজানো , এবং পারমানবিক সংখ্যা হচ্ছে মৌলে থাকা সর্বমোট প্রটোনের সংখ্যা । তো সঙ্গা অনুসারে হাড্রোজনের একটি প্রটোন আছে । হিলিয়াম এর আছে দুটি প্রটোন । কার্বনের ৬টি । তুমি কখনও কার্বন পাবে না যার ৭টি প্রটোন রয়েছে । যদি পাও তাহলে সেটা হবে নাট্রোজেন , সেটা তখন আর কার্বন থাকবে না । অক্সিজেনের ৮টি প্রটোন রয়েছে । তুমি যদি কোনভাবে সেখানে আরেকটি প্রটোন যুক্ত করো তাহলে সেটা আর অক্সিজেন থাকবেনা সেটা হয়ে যাবে ফ্লোরিন। তাই বলা যায় প্রটোন মৌলকে ব্যাখা করে তাই বলা যাই প্রটন মৌলকে ব্যাখা করে । এবং পরমাণবিক সংখ্যা হচ্ছে মোট সংখ্যক প্রটোন মনে রাখবে , প্রটোন সংখ্যা এই সংখ্যাটি পর্যায় সরণির প্রত্যেকটি মৌলের এইখানে উপরে লেখা থাকে প্রটোন সংখ্যা হচ্ছে পারমাণবিক সংখ্যার সমান পারমাণবিক সংখ্যার সমান । এই সংখ্যাটি এখানে উপরে লেখা হয় কারণ এটি একটি মৌলের বৈশিষ্ট্য ব্যাখা করে পরমাণুর বাকি দুটো সদস্য কে আমরা বলি ইলেকট্রন এবং নিউট্রন । এবং পরমাণুর যেই ছবি তুমি তোমার মনে আঁকছো আমরা আরো যত সামনে আগাবো , সেটা একটু একটু করে জটিল হতে থাকবে এবং বুঝতে হয়তো একটু সমস্যা হতে পারে -- কিন্তু আমরা যদি এইভাবে চিন্তা করি যে প্রটোন এবং নিউট্রন পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত । তারা পরমাণুর নিউক্লিয়াস গঠন করে । যেমন কার্বনের ৬টি প্রটোন রয়েছে এক , দুই , তিন , চার, পাঁচ , ছয় কার্বন ১২ যেটি কার্বনের আরেক রুপ , তারও ৬টি নিউট্রন রয়েছে । কার্বনের বিভিন্ন রূপ থাকতে পারে যাদের ভিন্ন সংখ্যাক নিউট্রন রয়েছে তুমি নিউট্রন এবং ইলেকট্রন বদলালেও তুমি সেই একই মৌল পাবে । কিন্তু প্রটোন বদলাতে পারবে না । প্রটোন বদলালে তুমি নতুন আরেটি মৌল পাবে । তো আমি কার্বন ১২ এর নিউক্লিয়াস আঁকি এখানে । এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয় । এটা হচ্ছে কার্বন ১২ এর নিউক্লিয়াস । এবং মাঝে মাঝে এটা এভাবে লেখা থাকতে পারে , আবার মাঝে মধ্যে প্রটোন সংখ্যাও লিখা থাকতে পারে । এবং আমরা কার্বন ১২ লিখেছি আর তুমি জানো আমি এইখানে ৬টি নিউট্রন গুনেছি -- এবং আমরা কার্বন ১২ লিখেছি , কারণ এটি হচ্ছে সর্বমোট । তুমি এটাকে সর্বমোট হিসাবে

# arq/R7JI4VgYwTIa.xml.gz
# bn/R7JI4VgYwTIa.xml.gz


(src)="1"> تخيل إذا كان لأيس فكرة وتريد أن تشارك بها هنالك عدة طرق للمشاركة بها يمكنها أن ترسم صورة أو أن تقوم بالنقش أو أن تألف أغنية
(trg)="1"> সঠিকভাবে বাংলা দেখার জন্য সেটিং থেকে Monospace ফন্ট বাছাই করুন ধর এলিস এর মাথায় একটা বুদ্ধি এসেছে এবং সে সেটা কারো সাথে শেয়ার করতে চায় । এই আইডিয়া শেয়ার করার তো অনেক রকম উপায় আছে । সে একটি ছবি আঁকতে পারতো , খোদাই করতে পারতো , একটা গান লিখতে পারতো ,

(src)="2"> أو ترسل تلغراف أو ترسل إيميل ولكن كيف تختلف هذه الأشياء والأهم من ذالك لماذا هذه الأشياء كلها نفس الشئ
(trg)="2"> একটা টেলিগ্রাফ পাঠাতে পারত , বা একটা ইমেইল ও হতে পারত । কিন্তু কিভাবে এগুলো সবগুলোই আলাদা ? এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা হল কেন এগুলো একই হবে ?

(src)="3"> القصة عن الجسيم الأساسي لكل أشكال التواصل تبدأ بمهارة خاصة ومن المحتمل أن تصدق اللغة اللغة ككل تساعدك في تبني فكرة أو شئ عقلاني ومن ثم تجزئه في سلسلة من الأجزاء المفاهيمية هذه الأجزاء تجسد بإستخدام سلسلة من الإشارات أو الرموز الناس يعبرون عن أنفسهم بإستخدام تباين من الصوت والحركة الجسدية مثل العصافير المغردة والنحل المتراقص والآلات المصنوعة التي تحول المجرى المتحرك للإهتزازات الكهربائية حتى أن أجسادنا تبنى طبقا لتعليمات المخزنة داخل كتب مجهرية والمعروفة بال DNA جميعها مختلف في شئ واحد وهو المعلومات وفي أبسط التعريفات المعلومات هي ما يسمح للعقل أن يؤثر بالآخر وهو مبني على فكرة التواصل كالإنتقاء المعلومات وبغض التظر عن الشكل ممكن أن تقاس بإستخدام الوحدة الأساسية بنفس الطريقة التي نقيس بها مجموعة من الأهداف المختلفة بإستخدام مقياس موحد مثل الكيلو جرام أو الرطل وهذا يمكننا من قياس ومقارنة الوزن مثل الصخور والماء والقمح بدقة بإستخدام الميزان كما أن المعلومات ممكن أن تقاس وتقارن بإستخدام مقياس يسمى الإنتروبيا تخيلها كميزان معلوماتي إننا نعرف ببداهة أن الورقة المفردة من كتاب غير معروف يوجد بها معلومات أقل من الكتاب ككل كما أننا بإمكاننا أن نوصف بالضبط كم حجم المفاجئة بإستخدام وحدة قياس تسمى البت لذا لا يهم كيف تريد أليس أن توصل رسالة معينة هيروغليفية أو موسيقية أو شيفرة حاسوب جميعها له نفس عدد البت حتى في الكثافات المختلفة كما أن البت يربط بفكرة بسيطة جدا الإجابة لسؤال نعم أم لا فكر بها كلغة النقود فكم من المعلومات تقاس ؟ هل يوجد للمعلومات حد سرعة وهل يوجد حد أعلى للكثافة النظرية المعلوماتية لديها الإجابة الشيقة عن هذه الأسئلة وهي فكرة بنيب في أكثر من 3000 سنة ولكن قبل أن نستطيع أن نفهم هذا يجب أن نرجع ونستكشف ربما الإختراع الأقوى في تاريخ الإنسانية وهو الحروف الأبجدية ومن أجل هذا نحن نرجع للكهف مرة أخرى
(trg)="3"> আজকের আমাদের গল্প মূলত এই বিভিন্ন ধরনের মূল উপাদানগুলো নিয়ে যা সবধরনের যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রয়োজন । এটার শুরুটা একটা বিশেষ দক্ষতা দিয়ে তোমার কাছে হয়ত ততটা বিশেষ নয় -- সেটা হল ভাষা । ভাষার মাধ্যমে আমরা আমাদের কোন একটা চিন্তা -- বা কোন মনস্তাত্ত্বিক বস্তু নিয়ে -- তাকে ছোট ছোট অনেকগুলো ধারনায় ভাগ করতে পারি । এই ধারনাগুলোকে প্রকাশ করা হয় কিছু সংকেত - বা ´চিহ্ন´ ব্যবহার করে । মানুষ মনের ভাব প্রকাশের জন্য বিভিন্ন ধরনের শব্দ এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে থাকে - যেমনি করে পাখিরা কিচিরমিচির করে - মৌমাছিরা গুঞ্জন করে - এছাড়া মানুষের তৈরি মেশিনগুলো , একগুচ্ছ তরঙ্গায়িত বৈদ্যুতিক কম্পন আদান- প্রদান করে থাকে । এমনকি আমাদের শরীরও কিছু নির্দেশের ভিত্তিতে তৈরি আর এই নির্দেশগুলো সংরক্ষিত থাকে আমাদের ডিএনএতে । এই সবকিছুই হল - ' তথ্য´ কিন্তু বিভিন্ন রূপে । সহজ ভাষায় বলতে গেলে তথ্য হল এমন একটা বিষয় যা পরস্পরকে প্রভাবিত করে । যোগাযোগ সফলভাবে করানোই হল এর আসল উদ্দেশ্য । তথ্য - যে রূপেই থাকুক না কেন - একটা মৌলিক একক দিয়ে পরিমাপ করা সম্ভব - যেভাবে আমরা পরিমাপ করে থাকি বিভিন্ন বস্তুর ভর - আদর্শ পরিমাপ ব্যবহার করে - যেমন কিলোগ্রাম বা পাউন্ড । এই এককগুলো দিয়ে আমরা খুব সহজেই পরিমাপ করতে পারি পাথর , পানি , বা গম এসবের ভর - একটি স্কেল ব্যবহার করে । তথ্যকেও এরকমভাবে পরিমাপ করা যায়
(trg)="4"> ' এনট্রপি´ নামক একটি পরিমাপক ব্যবহার করে । এই এনট্রপি হল তথ্য পরিমাপের এক ধরনের স্কেল । এটা খুবই সহজে বোঝা যায় যে , কোন একটা বইয়ের একটি পাতায় পুরো বইয়ের চেয়ে কম তথ্য থাকবে । আমরা কতটুকু তথ্য ব্যবহার করছি তা প্রকাশ করার জন্য ´বিট´ ব্যবহার করা হয় - একটি অন্যরকম পরিমাপক । তার মানে হল এলিস যতভাবেই যোগাযোগ করতে চায় একটি বার্তা দিয়ে - ছবি , গান বা কম্পিউটার কোড - প্রত্যেক ক্ষেত্রেই সমান পরিমাণ বিট লাগবে , যদিও বিভিন্ন মাত্রায় । এবং বিট খুবই সাধারণ একটি ধারনা - একটি প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ বা না । এটা অনেকটা পয়সার বৈশিষ্ট্যের মত । তাহলে তথ্যগুলোকে আসলে কিভাবে পরিমাপ করা হয় ? তত্থের কি কোন গতিসীমা আছে ? কোন সর্বোচ্চ ঘনত্ব ? তথ্যতত্ত্ব এই সব অভাবনীয় প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতে সক্ষম । এটা একটা ধারণা যা ৩ হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে তৈরি হচ্ছে কিন্তু এটা বুঝতে হলে আগে আমাদের , অনেক পিছনে ফিরে যেতে হবে - এবং বিচরন করতে হবে , সম্ভবত , সবচেয়ে বড় আবিস্কার মানব ইতিহাসের - বর্ণমালা । আর এটা করতে হলে , আমাদের আদিম যুগে ফিরে যেতে হবে ।

# arq/muXBGQivutS0.xml.gz
# bn/muXBGQivutS0.xml.gz


(src)="1"> F el- ḥeqq , hadi muḥaḍara ntaɛ saɛtin nmedha l el- ṭalaba ntaɛ el- lisiyat , meqṣuṣa hnaya l telt dqayeq
(src)="2"> Kul ši bda f waḥed el- nhar fi ṭeyyara , f ṭriqi beš neḥḍer l TED , hadi sebɛ snin fatet .
(src)="3"> W f el- kursi elli quddami kanet qaɛda waḥed el- ɛziba , teqra f el- lisi ,
(trg)="1"> এটা সত্যিকার অর্থে দুই ঘন্টার একটি উপস্থাপনা যা আমি উচ্চ বিদ্যালয়ে দিয়ে থাকি , যা ৩ মিনিটে কমিয়ে ফেলেছি । এবং এর সূত্রপাত একটি উড়োজাহাজে , TED এ আসার পথে , সাত বছর আগে । এবং আমার পাশের আসনে একজন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী , কিশোরী বসে ছিল ও সে অত্যন্ত গরীব পরিবার থেকে এসেছিল । এবং সে জীবনে কিছু করতে চেয়েছিল , সে সাধারণ ছোট একটি প্রশ্ন করেছিল । সে বলেছিল , " সফলতার পথে কি ধাবিত করে ? " এবং আমার সত্যিকার অর্থেই খারাপ লেগেছিল , কারণ আমি তাকে কোন সদুত্তর দিতে পারিনি । তাই আমি প্লেন থেকে নেমে TED এ আসলাম । এবং আমি ভাবি , আহ , আমি এক ঘর ভর্তি সফল মানুষের মাঝে ! তাহলে আমি কেন তাদের জিজ্ঞাসা করি না কি তাদের সফল হতে সাহায্য করেছিল , এবং সেই বার্তাটা বাচ্চাদের কাছে পৌঁছে দেই ? তাই এইযে আমরা এখানে , সাত বছর আর ৫০০ সাক্ষাৎকার শেষে , আমি আপনাদের বলবো কোন বিষয়টি সফলতার দিকে আমাদের ধাবিত করে এবং তা TED নায়ক হতে সাহায্য করে । এবং প্রথম বিষয়টি হচ্ছে প্রবল উৎসাহ । ফ্রিম্যান থমাস বলেন , " আমি আমার প্রবল উৎসাহ দ্বারা ধাবিত হই । "

(src)="18"> Nas TED ydiru weš rahum ydiru laxaṭerš yebġu weš rahum ywasu ; mši ɛla jal el- drahem .
(src)="19"> Carol Coletta tqul :
(src)="20"> " Madabiya nxelleṣ keš waḥed ġir beš neqder ndir weš rani nwasi . "
(trg)="2"> TED এর নায়কেরা কাজ করে ভালবাসা থেকে ; টাকার জন্য নয় । ক্যারল কোলেটা বলেন , " আমি যা করি তা করার জন্য আমি অন্য সবাইকে অর্থ দিব । " এবং সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছেঃ আপনি যদি ভালবাসার জন্য করে থাকেন , অর্থ যেকোন ভাবেই হোক আসবে । কাজ ! রুপার্ট মার্ডক আমাকে বলেন , " এটা মূলত পরিশ্রম । কোনকিছু সহজে অর্জিত হয় না । কিন্তু আমার এসব করতে অনেক মজা লাগে । " সে যে শব্দটা ব্যবহার করলো তা কি ´মজা ' ? রুপার্ট ? হ্যাঁ ।

(src)="31"> Nas TED yetsellaw w huwa yexxedmu .
(src)="32"> W yhenbru .
(src)="33"> Fhemt belli huma mši henbriyin .
(trg)="3"> TED এর নায়কেরা মজা পায় কাজ করতে । এবং তারা অত্যন্ত পরিশ্রম করে । আমি খুঁজে বের করলাম , তারা আসলে কাজাসক্ত নয় , তারা হচ্ছেন সফলতার কাজাভক্ত । ভাল ! এলেক্স গার্ডেন বলেন , " কোনকিছুতে সফল হতে হলে পুরো নাক ডুবিয়ে মাঠে নামতে হবে । এবং তাতে অত্যন্ত অভিজ্ঞ হতে হবে । " এখানে কোন জাদু কাজ করে না ; এটা চর্চার ফসল , চর্চা আর চর্চা । এবং তা লক্ষ্যকেন্দ্রিক । নরমান জেয়িসন আমাকে বলেন ,

(src)="40"> Norman Jewison qalli : " Fi mizi , kul ši merbuṭ b el- terkaz ntaɛek ɛla ḥaja weḥda . "
(src)="41"> W zeyyer !
(src)="42"> David Gallo yqul , " Zeyyer ruḥek .
(trg)="4"> " আমার মনে হয় সফলতা হচ্ছে কিজেকে একটা লক্ষ্যে স্থির করা । " এবং ধাক্কা দেওয়া ! ডেভিড গেল্লো বলেন , " নিজেকে ধাক্কা দাও । " শারীরিকভাবে , মানসিকভাবে , তোমার নিজেকে ধাক্কা দিতে হবে , ধাক্কা আর ধাক্কা । " নিজেকে ধাক্কা দিতে হবে লাজুকতা এবং আত্মদ্বন্দ্বের মাঝে । গোল্ডি হন বলেন , " আমার সবসময় আত্মদ্বন্দ্ব ছিল । আমি যথেষ্ট ভাল ছিলাম না ; আমি যথেষ্ট বুদ্ধিমান ছিলাম না । আমি মনে করেছিলাম যে আমি এতদূর আসতে পারবো না । " এখন এটা কখনওই সহজ কাজ নয় নিজেকে ধাক্কা দেওয়া । এবং যেকারণে তারা মাদেরকে উদ্ভাবন করেছেন । ( হাসি ) ফ্র্যাঙ্ক গেরি- ফ্র্যাঙ্ক গেরি আমাকে বলেন ,

(src)="51"> Frank Gehry -- Frank Gehry qalli : " ' Ana , yemma zeyretni . "
(src)="52"> Xdem w Dir mziyat !
(src)="53"> Sherwin Nuland yqul :
(trg)="5"> " আমার মা সবসময় আমাকে ঠেলতেন । " সেবা কর ! সেরউইন নুল্যাণ্ড বলেন , " ডাক্তার হিসেবে সেবা করতে পারাটা আমার জন্য ছিল অত্যন্ত সম্মানের । " এখন অনেক বাচ্চা আমাকে বলে তারা বিত্তশালী হতে চায় । এবং প্রথম যে কথাটা আমি তাদের বলি , তা হচ্ছেঃ

(src)="57"> " Ṣeḥḥa , ma teqderš texdem ruḥek ;
(src)="58"> lazelmek texdem ( w tdir mziya fi ) ġirek b ḥaja fiha qima ( fayda )
(src)="59"> Laxaṭerš hadi hiya el- sira elli el- nas twelli biha mrefḥa . "
(trg)="6"> " ঠিক আছে , তুমি তোমার নিজেকে সেবা করতে পারো না ; তোমার অন্যদের যেকোন মূল্যের সেবা প্রদান করতে হবে । কারণ এই উপায়েই মানুষ আসলে বড়লোক হয় । " ভাবনা !

(src)="61"> Men nas TED , yqul Bill Gates :
(src)="62"> " Kanet ɛendi fekra : nṭelleɛ el- šarika el - ' ewla ntaɛ el- baramej dyal el- ḥasub el- ṣġir
(src)="63"> Neqder nqul kanet fekra mxeyra .
(trg)="7"> TED নায়ক বিল গেটস বলেন , " আমার একটি ভাবনা ছিলঃ পৃথিবীর প্রথম মাইক্রো- কম্পিউটার সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা । " আমি বলবো , তা অত্যন্ত ভাল একটি ভাবনা ছিল । এবং এই সৃষ্টিশীলতার পেছনে কোন যাদু কাজ করে না - এটা আসলে কতগুলো সাধারণ জিনিস ঠিকমত করা । এবং আমি অনেক প্রমাণ দিব । বিরতিহীন ! জো ক্রাউস বলেন ,